বাংলার পথে পথে

পাঠকের জানালা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২০, ০১:১৫ পিএম

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

বৃহস্পতিবারের জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনি। লিচুর দেশ দিনাজপুরে যখন পত্রিকাটি বৃহস্পতিবার সকালের শেষ সময়টাতে পাই তখন একটা ভালো লাগার কাজ করে। বিশেষ ধরনের প্রতিবেদন বরাবরের মতো দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পত্রিকাটির প্রথম পাতাতেই চোখ আটকে যায় দৃষ্টি আকর্ষণ করার মতো শিরোনামের সংবাদে। বাজারে তো অজস্র পত্রিকা আছে, তারপরেও সাপ্তাহিক সাম্প্রতিক দেশকালের বিশেষত্ব আমাকে মুগ্ধ করেছে বারবার।

কি নেই পত্রিকাটিতে? দেশের সপ্তাহজুড়ে ঘটা শীর্ষ সংবাদ তো স্থান পায়ই, এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনের গুরুত্বপূর্ণ খবর দৃষ্টি আকর্ষণ করে। শিল্প-সংস্কৃতি, ক্রীড়া, সাহিত্য সব কিছুর গুণগত অবস্থান আছে পত্রিকাটির। সব থেকে ভালোলাগা কাজ করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে ধারণ করে সংবাদ পরিবেশন।

বিশেষ ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকারগুলো বেশ উৎসাহ দেয়। বিশেষ দিনের ক্রোড়পত্রগুলো বেশ নান্দনিক এবং চিত্তাকর্ষক হয়। আগামী সপ্তাহের হতে চলা ঘটনাগুলোর আলোচনার বিষয়বস্তু সংবাদজুড়ে স্থান পায়। সম্পাদকীয়তে মূল্যবান লেখাগুলো উচ্চমানের ধারক এবং বাহক, যা শিক্ষণীয়। আর এ কারণেই আমার কাছে বৃহস্পতিবার মানে মুখিয়ে থাকার দিন, কখন হাতে পাব সাম্প্রতিক দেশকাল।

মোসাদ্দেক হোসেন

সহকারী শিক্ষক

সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুর


আমি সাপ্তাহিক ‘সাম্প্রতিক দেশকাল’ পত্রিকার নিয়মিত পাঠক। পত্রিকার জেলা প্রতিনিধির মাধ্যমে এই পত্রিকার সঙ্গে আমার পরিচয়।

সচরাচর বান্দরবান জেলায় কোনো সাপ্তাহিক পত্রিকা আসে না। সংবাদ পরিবেশনে বান্দরবানসহ সব অঞ্চলের প্রতি পত্রিকার মনোযোগ আমাকে আকৃষ্ট করেছে। এ ছাড়া নিয়মিত খবরের পাশাপাশি আত্মজীবনীমূলক লেখা, সমাজ ও রাজনৈতিক বিষয়ের ওপর প্রতিবেদনের মাধ্যমে দেশ ও গণমানুষের প্রতি এই পত্রিকার দায়িত্বশীলতার পরিচয় ফুটে ওঠে।

এই পত্রিকার যাত্রা অগ্রসর হোক এবং ছড়িয়ে পড়ুক সারাদেশে।

উবাথোয়াই মারমা

আইনজীবী

জেলা ও দায়রা জজ আদালত বান্দরবান


জাতীয়ভাবে যে কয়টি সাপ্তাহিক পত্রিকা বা ম্যাগাজিন রয়েছে ‘সাম্প্রতিক দেশকাল’ তার চেয়ে বেশ খানিকটা ব্যতিক্রম! পত্রিকাটির মেকাপ, গেটআপ এবং বিশেষ করে দেশব্যাপী খ্যাতিমান লেখকদের লেখা আমাদের চিন্তা-চেতনাকে উজ্জীবিত করে। খেলাধুলা, ফ্যাশনসহ ভালো কিছু বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদন দেখি, যা বাস্তবসম্মত এবং গ্রহণযোগ্য। স্থানীয় প্রতিনিধির কল্যাণে পত্রিকাটি প্রায়ই আমার অফিসে পাই। সম্প্রতি ফেসবুক পেজেও নিউজগুলোর প্রতিনিয়ত আপডেট পেয়ে থাকি। একজন সংস্কৃতিকর্মী হিসেবে আমি মনে করি ফেনীসহ সারাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের বিভিন্ন খবর বেশি করে উঠে আসুক। সাম্প্রতিক দেশকাল গতানুগতিক সাংবাদিকতার বাইরে এসে সাধারণ মানুষের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে এ প্রত্যাশা করি।

সমর দেবনাথ

সাধারণ সম্পাদক, সম্মিলিত 

সাংস্কৃতিক জোট, ফেনী


সংবাদপত্র হচ্ছে সমাজের দর্পণ। শব্দটি যখন শুধু লোকমুখেই শোভা পাচ্ছিল, তখন শব্দটির যথার্থ প্রয়োগের চেষ্টায় নির্ভীক সৈনিকের মতো সামনে আসে সাম্প্রতিক দেশকাল। একজন সচেতন পাঠক হিসেবে আমি মনে করি, সততা ও বস্তুনিষ্ঠ খবর পরিবেশনে পত্রিকাটি আপসহীন ভূমিকা রাখছে। দেশের অধিকাংশ গণমাধ্যম কর্তৃপক্ষ যখন পক্ষপাতিত্ব ও রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তিতে ব্যস্ত, তখন কাগজটি গণমানুষের পক্ষে মতপ্রকাশ করে আসছে।

বাজারে প্রচলিত অধিকাংশ পত্রিকা পড়ে মনে হয়, তারা কোনো না কোনো পক্ষের সুদৃষ্টি পাওয়ার স্বার্থে কৌশলে তাদের পক্ষে নিউজ ও ভিউজ করে আসছে। সাম্প্রতিক দেশকাল পড়ে আমার কাছে এমনটা মনে হয়নি। শিল্প, সাহিত্য, ধর্ম, বিজ্ঞান, ইতিহাস, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থা ইত্যাদি নিয়ে নিত্যনতুন বিশ্লেষণ ও তথ্য তুলে ধরার ক্ষেত্রে কাগজটি ব্যতিক্রম। সাহিত্য-সংস্কৃতির দিকে আরও গুরুত্ব দিলে মননশীল পাঠক বাড়বে ও সুস্থ সাহিত্য-সংস্কৃতির বিকাশ হবে। সৃষ্টি হবে নতুন লেখক। পাঠকের মতামত ও নবীনদের জন্য বিভাগের দাবি করছি।

শহিদুল ইসলাম নিরব

সিনিয়র ইংরেজি শিক্ষক, চিলড্রেনস্ হোম পাবলিক স্কুল, সরিষাবাড়ী, জামালপুর


গণমাধ্যম সর্বদাই গণমানুষের পক্ষের শক্তি হিসেবে কাজ করবে, এটা স্বাভাবিক। সমাজের বিবিধ চিন্তা-ভাবনা, রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে কাজ করবে। বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং নাগরিক অধিকার সম্পর্কিত বিষয়ে সমালোচনামূলক চিন্তা ভাবনা তুলে ধরবে।

সাম্প্রতিক দেশকাল পত্রিকাটির বৈশিষ্ট্য একটু ভিন্ন। এ পত্রিকার ফিচার, সংবাদ, নিবন্ধগুলো এবং সাংবাদিক/লেখকরা খুবই মানসম্পন্ন। ফেসবুকে লক্ষ্য করি, পত্রিকাটি বিভিন্ন বিষয়ে গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে থাকে, যা ব্যতিক্রম বটে! একজন উদ্যোক্তা হিসেবে চাইব দেশের অর্থনৈতিক, শিল্প, বাণিজ্য ও উদ্যোক্তাদের নিয়ে ভালো ফিচার এবং করপোরেট সংবাদগুলো পরিবেশন করা হোক।

এম ফখরুল ইসলাম

শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

ইনটেক প্রপার্টিজ লিমিটেড, ফেনী


সাম্প্রতিক দেশকাল প্রত্রিকাটি আমার কাছে খুব ভালো লাগে। কারণ এই পত্রিকায় সব ধরনের সংবাদ প্রকাশ হয়। তবে শিক্ষা বিষয়ক সংবাদ বেশি করে প্রকাশ করা হলে আরও ভালো হয়। অতিসত্বর এ পত্রিকাটি দৈনিক পত্রিকায় রূপান্তরিত হোক- এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

চন্দ্রাবলি বিশ্বাস

সহ-শিক্ষক, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গোপালগঞ্জ সদর


সংবাদপত্র হচ্ছে সমাজের দর্পণ। শব্দটি যখন শুধু লোকমুখেই শোভা পাচ্ছিলো, তখন শব্দটির যথার্থ প্রয়োগের চেষ্টায় নির্ভীক সৈনিকের মতো সামনে আসে সাম্প্রতিক দেশকাল। একজন সচেতন পাঠক হিসেবে আমি মনে করি, সততা ও বস্তুনিষ্ঠ খবর পরিবেশনে পত্রিকাটি আপসহীন ভূমিকা রাখছে। দেশের অধিকাংশ গণমাধ্যম কর্তৃপক্ষ যখন পক্ষপাতিত্ব ও রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তিতে ব্যস্ত, তখন কাগজটি গণমানুষের পক্ষে মতপ্রকাশ করে আসছে।

বাজারে প্রচলিত অধিকাংশ পত্রিকা পড়ে মনে হয়, তারা কোনো না কোনো পক্ষের সুদৃষ্টি পাওয়ার স্বার্থে কৌশলে তাদের পক্ষে নিউজ ও ভিউজ করে আসছে। সাম্প্রতিক দেশকাল পড়ে আমার কাছে এমনটা মনে হয়নি। শিল্প, সাহিত্য, ধর্ম, বিজ্ঞান, ইতিহাস, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থা ইত্যাদি নিয়ে নিত্যনতুন বিশ্লেষণ ও তথ্য তুলে ধরার ক্ষেত্রে কাগজটি ব্যতিক্রম। সাহিত্য-সংস্কৃতির দিকে আরও গুরুত্ব দিলে মননশীল পাঠক বাড়বে ও সুস্থ সাহিত্য-সংস্কৃতির বিকাশ হবে। সৃষ্টি হবে নতুন লেখক। পাঠকের মতামত ও নবীনদের জন্য বিভাগের দাবি করছি।

শহিদুল ইসলাম নিরব

সিনিয়র ইংরেজি শিক্ষক, চিলড্রেনস্ হোম পাবলিক স্কুল, সরিষাবাড়ী, জামালপুর


‘সাম্প্রতিক দেশকাল’ পত্রিকা তার অগ্রযাত্রায় আরও একটি নতুন বছরে পা রাখল। আমি প্রতিদিন অনেকগুলো জাতীয় দৈনিক পত্রিকা পড়ি; কিন্তু সাপ্তাহিক পত্রিকা ও ম্যাগাজিনগুলো মফস্বলে সব সময় পৌঁছায় না। তবে সাম্প্রতিক দেশকাল একটু ব্যতিক্রমী। প্রতি বৃহস্পতিবার সকালে নিয়মিত আমাদের আড্ডার স্থানে পৌঁছে যায় সাপ্তাহিক দেশকাল। আমরা সবাই মিলে পড়ে থাকি। সাম্প্রতিক দেশকাল পত্রিকা যেভাবে বেছে বেছে ফিচার সংবাদ পাঠকদের কাছে তুলে ধরছে, তাতে আশা করি খুব তাড়াতাড়িই মফস্বল পাঠকদের কাছে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে পত্রিকাটি। 

সাম্প্রতিক দেশকাল কর্তৃপক্ষের কাছে চাওয়া- মফস্বলের সংবাদগুলো আরও গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করার। ‘সাম্প্রতিক দেশকাল’ পত্রিকা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠনে ও নতুন সম্ভাবনার নবদিগন্ত উন্মোচিত করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে- এটাই প্রত্যাশা করি।

আলী আকবর বাদল

শিক্ষক, তেজদাসকাঠি কলেজ, পিরোজপুর


সাম্প্রতিক দেশকাল পত্রিকাটি প্রতি সপ্তাহেই আমি পড়ি। কারণ সমাজনীতি, অর্থনীতি, রাজনীতি এবং সমসাময়িক প্রেক্ষাপটের সব খরবই এই পত্রিকায় থাকে। বহির্বিশ্বের সংবাদও প্রচুর পাওয়া যায়। বাংলাদেশের জ্ঞানী কলামিস্ট ও লেখকদের কথা এই পত্রিকায় পাওয়া যায়। অপেক্ষায় থাকি আগামী সপ্তাহে কখন হাতে পাবো পত্রিকাটি। পত্রিকাটি পড়া শুরু করলে প্রথম পৃষ্ঠা থেকে শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত যেতে হয়। এটা পত্রিকার একটি বড় সফলতা। এই পত্রিকাটি যদি দৈনিক হিসেবে বাজারে নামে, তখনো পত্রিকার মেকআপ, গেটআপ হিসেবে ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারবে এবং সংবাদের যে মান, তাতে অন্য নামি দামি পত্রিকার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে। সব মিলিয়ে এই পত্রিকাটি জাতীয় দৈনিক হিসেবে গড়ে ওঠার ক্ষমতা রাখে। আমি সাম্প্রতিক দেশকাল পত্রিকার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি এবং ভবিষ্যতে আরও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে এই প্রত্যাশা করছি।

কাজী জাকেরুল মওলা

সাধারণ সম্পাদক, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাব


আমি সাম্প্রতিক দেশকালের নিয়মিত পাঠক। এখানে ভিন্নধারার খবর, সম্পাদকীয়, শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রাধান্য বেশি। রাজনৈতিক লেখা থাকলেও খুব বেশি নয়। বর্তমানে রাজনীতিকে ব্যবহার করা হচ্ছে অপখাতে। যার জন্য রাষ্ট্র যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি মানবতার বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এর প্রভাব পড়ছে সর্বত্রই। মিডিয়াও এর ব্যতিক্রম নয়। সংবাদপত্রের সঙ্গে রাজনীতির বিতর্কিত মাখামাখি চরম পর্যায়ে পৌঁছালেও এই পত্রিকাটির বেশ কৌশলী অবস্থানে রয়েছে। 

তবে সবকিছু মোকাবেলা করে সাম্প্রতিক দেশকাল ব্যতিক্রমী পত্রিকা হিসেবে পাঠকপ্রিয়তা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। হয়তো রাতারাতি জনগণের শতভাগ আস্থা অর্জন কিংবা মিডিয়ার নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবে না; তবে দেশের সার্বভৌমত্ব, মানবাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় এটি গণমানুষের আশা-আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে টেকসই স্বাক্ষর রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। সেই ক্ষেত্রে এখানে প্রবীণদের পাশাপাশি নবীনদের লেখা প্রকাশের আকুতি রাখছি। দেশের প্রত্যন্ত পল্লীর পাঠক-লেখক যেন সুযোগ পায়, এটা মাথায় রাখতে হবে। পাশাপাশি অবহেলিত গ্রামবাংলার সংবাদগুলো গুরুত্ব দিতে হবে।

সরকারিভাবে পিআইবিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকতার পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য যা করছে, তাও প্রয়োজনের তুলনায় সামান্যই। এক্ষেত্রে সাম্প্রতিক দেশকালকে যুগোপযোগী ও বাস্তবমুখী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানাই।

মো. শাহ্ জামাল

প্রকল্প পরিচালক

এশিয়া ছিন্নমূল মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন

মেলান্দহ, জামালপুর


সাম্প্রতিক দেশকাল ট্যাবলয়েড পত্রিকাটি বহুমাত্রিক সংবাদ পরিবেশন করে পাঠকনন্দিত হয়েছে। চট্টগ্রামের মতো শহরেও পাঠকের হাতে হাতে ফিরছে পত্রিকাটি। সংবাদ ছাড়াও অনুসন্ধানী প্রতিবেদন, বিনোদন জগতের টাটকা খবর ইত্যাদি বহুবিধ বিষয়ে পরিবেশিত সংবাদ উৎসাহী পাঠকদের জানার আগ্রহকে বাড়িয়ে দেয়। আশা করি, পত্রিকাটি উত্তরোত্তর সমৃদ্ধ হবে। বাণিজ্য নগরী চট্টগ্রাম শহরকে আরও গুরুত্ব দিয়ে সংবাদ প্রচারের ব্যবস্থা নিলে চট্টগ্রামের পাঠকদের মঝে পত্রিকাটি আরও বেশি সমাদৃত হবে। 

মোহাম্মদ জোবায়ের 

মেয়র, সাতকানিয়া পৌরসভা, চট্টগ্রাম


দেশের বহু সাপ্তাহিক পত্রিকার মধ্যে অন্যতম ‘সাম্প্রতিক দেশকাল’। সাপ্তাহিক সাম্প্রতিক দেশকাল আমরা পিরোজপুর প্রেসক্লাবে নিয়মিত পড়ি। বিশেষ করে তাদের মফস্বল পাতা আমার প্রিয়। কারণ তাদের মফস্বল পাতায় মফস্বলের জনদুর্ভোগ, সম্ভাবনা, গ্রমীণ উন্নয়নের চিত্রসহ বিভিন্ন বিষয় খুঁজে খুঁজে পাঠকদের মাঝে তুলে ধরা হয়। সাম্প্রতিক দেশকাল কর্তৃপক্ষের কাছে প্রত্যাশা- আপনারা যেমন সমাজের সমস্যা, সম্ভাবনার কথা লিখবেন, তেমনি গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনের কথাও আপনাদের লেখনীতে তুলে ধরবেন। সাম্প্রতিক দেশকাল সমাজের দর্পণ হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে সেটাই প্রত্যাশা করছি।

ইমাম হোসেন মাসুদ

সাংবাদিক, বাংলা টিভি, পিরোজপুর প্রতিনিধি


আসলে এতো ব্যস্ত থাকি যে, দেশের প্রতিদিনের খবরগুলো দেখা হয় না। ‘সাম্প্রতিক দেশকাল’ পত্রিকায় পুরো সাত দিনের খবর একসঙ্গে পাওয়া যায়। তাই আমার আস্থা সাম্প্রতিক দেশকালেই। দেশকালের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।

কাজী হাবিবুল হক

নিকাহ্ রেজিস্ট্রার, ভিতরবন্দ, নাগেশ^রী, কুড়িগ্রাম


সাম্প্রতিক দেশকাল পত্রিকাটি খবরের অন্তরালের খবর তুলে ধরে এবং বিশ্লেষণ করা থাকে। যে কারণে এই পত্রিকাটি বেশি ভালো লাগে। প্রতিদিন দৈনিক পত্রিকা তো পড়া হয়ই। তারপরও প্রতি বৃহস্পতিবার এলেই অপেক্ষায় থাকি এই পত্রিকার। পত্রিকাটি কোনো দল বা গোষ্ঠীর কথা না ভেবে দেশ ও সমাজের অনিয়ম, দুর্ভোগ তুলে ধরে। যা সমাজের জন্য খুবই অর্থবহ। সাম্প্রতিক দেশকাল শুধু এসব খবরই না, তার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন জেলার সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, উন্নয়ন ও সাফল্য উঠিয়ে নিয়ে আসে, যা আমার বিশেষ পছন্দের। মাঝে মধ্যে দেশের বিশিষ্ট কলামিস্টদের লেখাও পড়ি। সব মিলিয়ে সাপ্তাহিক হিসেবে পত্রিকাটি খুব দ্রুত অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে শুধু লিখনীর কারণেই। আমি এর ভবিষ্যৎ সাফল্য কামনা করছি।

খান আহমেদ শুভ

সভাপতি, টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

Design & Developed By Root Soft Bangladesh