আট মাসে ৩২০ পোশাক কারখানা বন্ধ

এই বছরের প্রথম আট মাসে দেশে তিন শতাধিক পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। একই সময়ে ক্রয়াদেশ কমেছে ২০ ভাগ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় বিশ্বব্যাপী পোশাকের চাহিদা কমেছে। আর ব্যাংকিং জটিলতার কারণে বন্ধ হয়েছে ছোট-বড় এসব পোশাক কারখানা।

তবে একই সময়ে ১১৪টি নতুন পোশাক কারখানা চালু হয়েছে। এসব কারখানায় কর্মসংস্থান হয়েছে ১২ হাজার ৫০০ শ্রমিকের।

রপ্তানিকারকরা বলেছেন, টাকার অবমূল্যায়ন এবং বৈশ্বিক চাহিদা কমার পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যায় বিদেশি বাজারের জন্য পোশাক উৎপাদনকারী এসব কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ইউরোপ ও আমেরিকায় মূল্যস্ফীতি রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছেছে। ফলে সেখানকার ক্রেতারা ভোগ্যপণ্যে ব্যয় কমিয়ে দিয়েছেন। এতে কমেছে তৈরি পোশাকের চাহিদা। এ কারণে রপ্তানি আদেশ কমিয়ে দিয়েছে ব্র্যান্ড ও ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো।

গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে বিদেশি ক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর সহযোগিতা চেয়ে চিঠি দিয়েছেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। চিঠিতে সার্বিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে পোশাকের ক্রয়াদেশের ক্ষেত্রে শর্ত হিসেবে নির্দিষ্ট বিদেশি প্রতিষ্ঠান থেকে কাপড় ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সামগ্রী কেনার শর্ত শিথিল করার অনুরোধ করেছেন তিনি।


সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

Epaper

সাপ্তাহিক সাম্প্রতিক দেশকাল ই-পেপার পড়তে ক্লিক করুন

Logo

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

© 2024 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh

// //