বিয়ের জন্যে মরিয়া পরিণীতি চোপড়া

বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার ছোট বোন পরিণীতি চোপড়া। ২০১১ সালে লেডিজ ভার্সেস রিকি বহেল’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন তিনি। তবে বড় বোনের ক্ষমতায় নয় রীতিমতো অডিশন দিয়ে কাজের সুযোগ পেতে হয় পরিণীতিকে। সে ছবিতে অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয়।

পরিণীতি চোপড়া।

এরপর ‘ইশকজাদে’, ‘হাসি তো ফাসি’, ‘মেরি প্যায়ারি বিন্দু’র মতো ছবিতে দেখা গেছে তাকে। তবে শেষ কিছু সময় ধরে সময়টা বিশেষ ভাল যাচ্ছে না তার। শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘উঁচাই’ বক্স অফিসে সাফল্য পায়নি। তা নিয়ে অবশ্য বিশেষ ভাবিত নন পরিণীতি।

পরিণীতি চোপড়া।

বড় বোন প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বিয়ে হয়ে গেছে বেশকয়েক বছর হলো। বিয়ে হয়ে গেছে তার অধিকাংশ বন্ধুর। এবার পরিণীতি চোপড়ারও সাধ জেগেছে বিয়ে করার। যদিও বিয়ে করার জন্য সবচেয়ে যা প্রয়োজন, সেটিরই অভাব দেখা গেছে পরিণীতির জীবনে। পাচ্ছেন না মনের মতো ছেলে, যার সঙ্গে আগামী জীবন সুখে কাটাতে পারবেন। তাই এবার তার অনুরোধ, একটি ছেলে খুঁজে দেওয়ার। 

পরিণীতি চোপড়া।

বিয়ে প্রসঙ্গে কথা উঠতেই পরিণীতি বলেন, ‘আমায় শুধু একটা ছেলে খুঁজে দিতে হবে। তাহলেই কেল্লাফতে। যদি কেউ থাকে তবে দিন না। আমি শুনছি।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘আমার বিয়ের ইচ্ছে রয়েছে। ইচ্ছে রয়েছে সন্তান ধারণেরও। আমি এমন একটা কেরিয়ার চাই যাতে উত্থান ও পতন দুই-ই থাকবে।’

বলিউডের অন্যান্য তারকাদের বিয়ে করতে দেখেই কি তার মনে বিয়ের স্বাদ জাগছে? তার উত্তর, ‘ওরা আমার বন্ধু। বহুদিন ধরে অনেকের প্রেম জীবনের সম্পর্কে ওয়াকিবহাল আমি। বিয়ে সব সময়েই পরবর্তী পদক্ষেপ। যেদিন মনের মানুষকে খুঁজে পেয়ে যাব, ভালোবাসব। বিয়ে করতে চাইব।’ তবে এই মুহূর্তে তিনি সিঙ্গল বলেই দাবি তার।

পরিণীতি চোপড়া। ছবি: সংগৃহীত

কেরিয়ারে উত্থান পতন দুই-ই থাকবে, তা তিনি জানেন। এভাবেই এগিয়ে যেতে চান। আগামী দিনে হাতেও রয়েছে বেশ কিছু প্রজেক্ট। আপাতত তা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান। তবে এরই মধ্যে অপেক্ষা এক মনের মানুষের। কবে আসবেন তার স্বপ্নের শেহজাদা? এখন সেটাই দেখার।

সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

Epaper

সাপ্তাহিক সাম্প্রতিক দেশকাল ই-পেপার পড়তে ক্লিক করুন

Logo

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

© 2024 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh

// //