লকডাউনের কারণে কক্সবাজার সৈকত এলাকার পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস, কটেজ, ৩০০ রেস্তোরাঁ, তিন হাজারের বেশি দোকানপাট বন্ধ আছে।
অর্থনৈতিক সংকটে পর্যটন ব্যবসায় সংশ্লিষ্ট ৩ লাখ মানুষের জীবন অনেকটা বিপন্ন। অনেকেই গত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে নতুনভাবে বিনিয়োগ করেছিলেন পর্যটন শিল্পে।
ব্যবসায়ী আবুল হাসান রুমী জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে পর্যটন এলাকার বিভিন্ন হোটেল- মোটেল ও রেস্টুরেন্টে প্রায় ৬০ লাখ টাকা বকেয়া রয়েছে। গত তিন মাস আগে নতুনভাবে আরও বিনিয়োগ করেছিলাম। এখন ব্যবসা শুরু হলে আবার বিনিয়োগ করতে হবে। এত টাকা আমরা পাব কোথায়।
সৈকতের ঝিনুক ব্যবসায়ী মহিন কবির বলেন, পর্যটক থাকলে প্রতিদিন ৭-৯ শত টাকা রোজকার করতে পারি ঝিনুকের মালা বিক্রি করে। এখন মৌসুম থাকলেও পর্যটক আসা-যাওয়া বন্ধ হওয়ায় আমাদের ব্যবসা একেবারে বন্ধ। এখন অন্য কোনো কাজও করতে পারছি না। পরিবার নিয়ে খুব অভাব অনটনে কাটছে দিন।
হোটেল ক্যাসেল বেস্টের জিএম আওলাদ হোসেন বলেন, হোটেল মালিক ও কর্মচারীদের প্রতি সরকারের নজর দেয়া প্রয়োজন।
সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন
© 2024 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh