মানবজীবন থেকে শুরু করে পৃথিবীর প্রতিটা প্রাণী সুস্থতা বজায় রাখার জন্য, আজ যেন নির্ভর হয়ে পড়েছে একটি শব্দের উপরে। যার নাম ওষুধ। বিশ্বের প্রতিটি পরিবারের শরণাপন্ন হলে হয়তো খাবারের যোগান মিলবে না। কিন্তু দেখা যাবে একাধিক কোম্পানির বিভিন্ন রকমের একাধিক ওষুধের উপস্থিতি।
সদ্য জন্ম নেওয়া শিশু থেকে শুরু করে ৭৩ বছরের বৃদ্ধের ও চাই গ্যাসট্যাব। গ্যাস্ট্রিক বর্তমানে নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। এ ওষুধগুলোর সন্ধান মিলে ফার্মেসিতে, অনেক সময় দেখা যায় হাতুড়ে ডাক্তার তার চেম্বারে রোগী দেখার পাশাপাশি ওষুধ বিক্রি করে। বেশিরভাগ সময়ে আমরা প্যাকেটের পরিবর্তে এক থেকে দুই বা এক পাতা ট্যাবলেট সংগ্রহ করি। যার উপরে মূল্য লেখা থাকে না। যার ফলে ভোক্তা বিভ্রান্ততে পড়ে। অনেক সময় এই দেখা যায় বিক্রিতে তার ইচ্ছে মত দাম নির্ধারণ করে ক্রেতার কাছ থেকে বেশি অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
ফার্মেসির মালিক নিজে কোনো ডাক্তারি পড়ালেখার সাথে যুক্ত না হয়েই গ্রামের অশিক্ষিত, সহজ-সরল মানুষকে দিচ্ছে ডাক্তারি সেবা। নিজেই প্রেসক্রিপশন লিখে দিচ্ছে ওষুধ। এটা বেশি লক্ষণীয় গ্রাম অঞ্চলে। যা কখনোই কারো কাম্য নয়। তাই দেশের জনগণের মঙ্গলের জন্য চাই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
ইমন হাওলাদার,
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ।
সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন
বিষয় : ওষুধ ডাক্তার প্রেসক্রিপশন ভোক্তা অধিকার
© 2024 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh