জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ ২০২০ এবং কিছু ভাবনা

বাংলাদেশ সাম্প্রতিককালে পুষ্টির বিভিন্ন সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। বিশেষ করে স্থায়ীত্বশীল উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ এর পুষ্টির অভীষ্ট সূচক অর্জনে বাংলাদেশ মোটামুটি সঠিক পথেই আছে। পুষ্টির তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক খর্বতা, কৃশকায় এবং কম ওজনের শিশু এই তিনটি ক্ষেত্রে সূচকের প্রত্যাশিত লক্ষ্যের দিকে ধারাবাহিকভাবে সঠিক পথে আছে। (টেবিল ১) তবে মায়েদের মধ্যে রক্তস্বল্পতা কমানোর ক্ষেত্রে আমাদের চলমান তৎপরতা আরো জোরদার করতে হবে। বাংলাদেশ সরকার সাম্প্রতিককালে শস্যভিত্তিক খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পর পুষ্টি উন্নয়নের দিকে নজর দেয়।
 


এই লক্ষ্যে সরকার জাতীয় পুষ্টি নীতি ২০১৫ প্রণয়ন করে এবং ২০১৬ সালে দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা ২০১৬-২০২৫ ঘোষণা করে। স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদী কর্মসূচীর মাধ্যমে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হচ্ছে। বর্তমানে এই কর্মপরিকল্পনার মধ্যমেয়াদী কর্মসূচিসমূহ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। অনেক প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও দ্রুত ধাবমান ঘোড়ার ন্যায় এগিয়ে যাচ্ছে। ২০১৮-১৯ সালে জিডিপি ছিলো ৮.১, যা ঈশ্বনীয়। ১০ বছর মেয়াদী  দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন এবং সমন্বয়ের লক্ষ্যে সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ পুনর্গঠন করে।

১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ গঠিত হলেও জাতির জনকের বিয়োগান্ত পরিণতি ও নানা রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের কারণে এই কমিটি দীর্ঘ সময়ের জন্য আঁতুড়ঘরে স্থান পায়। নীতি নির্ধারণী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে এই পরিষদের জন্য একটি কার্যালয় বর্তমানে ছোট পরিসরে জনস্বাস্থ্য ভবনে এর কার্যক্রম সমন্বয় করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে সমন্বয় কমিটি, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রী, সচিব, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং সিভিল সোসাইটি এলায়েন্সের প্রতিনিধিরা রয়েছেন এ সকল কমিটিতে। স্থানীয় পর্যায়ে কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও সমন্বয় করার জন্য ২০১৮ সালের ১২ আগস্ট স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটি ও উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে। এবং এই কমিটিসমূহের জন্য রয়েছে কর্মপরিধি এবং কমিটির কার্যক্রম সুচারুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটি পরিচালনা সহায়িকা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে জেলা  ও উপজেলায় পাঠানো হয়েছে।

উপরোক্ত তৎপরতাসমূহ ধারণা দেয় যে, বর্তমান সরকার জনগণের পুষ্টি উন্নয়নের লক্ষ্যে আন্তরিকভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সাল হতে গুরুত্ব সহকারে পালিত হয়ে আসছে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ। প্রতিবছর ২৩-২৯ এপ্রিল এই সপ্তাহ পালনের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা রয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ পালনের যাবতীয় কর্মসূচি সমন্বয় করে জেলা ও উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটি। কমিটির কর্মপরিধিতে যেকয়টি কার্যক্রম সমন্বয় করার কথা তার মধ্যে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উদযাপন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি।

বিগত দুই বছরের প্রতিপাদ্য ছিলো –'খাদ্যের কথা ভাবলে পুষ্টির কথাও ভাবুন'। যতদূর জানা গেছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে এ বছরও একই প্রতিপাদ্য অনুসরণ করা হবে। কভিড-১৯ সংক্রমণ চলতে থাকায় সারাবিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে এবং সংক্রমণের গতি শ্লথ করার লক্ষ্যে সারাদেশে লকডাউন চলছে। এমতাবস্থায় কর্মসূচির অনেক কাটছাঁট করা হয়েছে। তবে ন্যূনতম কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।

কভিড-১৯ পরিস্থিতি
ডিসেম্বরে চীনের হুহানে সূচনা হওয়া করোনাভাইরাস ডিজিজ বা কভিড-১৯ এর কারণে সারা বিশ্ব আজ লণ্ডভণ্ড। চীন সফলতার সাথে পরিস্থিতি সামাল দিলেও এই ভাইরাস হুহান থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এই ভাইরাসের সংক্রমণে ইউরোপ এবং মহাপরাক্রমশালী আমেরিকাও আজ বিধ্বস্ত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকাকে আর কোন ইস্যু এতো বেগ দেয়নি। ব্যবসায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুরুর দিকে বিষয়টিকে উড়িয়ে দিতে চাইলেও পরিস্থিতির ভয়াবহতা এ পর্যায়ে চলে গেছে যে, করোনা ঝড় থামার পরের বিশ্বে আমেরিকার মোড়লগিরির অবসান হতে পারে বলে অনেক বিশেষজ্ঞ ধারণা করছেন।

বিশ্বে কভিড-১৯ এ আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে, যা এখন প্রায় আড়াই মিলিয়নে পৌঁছেছে। প্রাণহানির ঘটনা প্রায় ১ লাখ ৮৩ হাজার ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশে ৮ মার্চ প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সনাক্ত করা হয়। অদ্যাবধি (২২ এপ্রিল) এ সংখ্যা ইতোমধ্যে ৪ হাজার ১৮৬ জন। প্রাণহানির সংখ্যা ১২৭ এবং প্রায় ৪ শতাধিক চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত। পুলিশ বাহিনীর ১০০ অধিক সদস্য আক্রান্ত হয়েছে।

বাংলাদেশে ২৬ মার্চ থেকে অনানুষ্ঠানিক লকডাউন ও সাধারণ ছুটি চলছে। তার এক সপ্তাহ আগে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়।  সংক্রমণ বিস্তারের গতি উর্ধ্বমুখী। এ বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের ধারণা আমলে নিলে সামনের দিনগুলোতে আমাদের জন্য ভয়াবহ পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে। কভিড-১৯ বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির রাশ টেনে ধরবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। চলমান লকডাউন ও ছুটি অব্যাহত থাকলে নিম্ন আয়ের মানুষের বেঁচে থাকা অনেক কঠিন হয়ে যাবে।  মানুষ ধীরে ধীরে ধৈর্য হারাবে এবং পুষ্টির উপর পড়বে এর নেতিবাচক প্রভাব। এমনি সময়ে এসেছে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ ২০২০।


বিশেষ জনগোষ্ঠী যাদের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব বিস্তারের ফলে সারাবিশ্বের লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত, এমনকি দীর্ঘ লকডাউনের কারণে পরাশক্তিগুলোও এর বাইরে নয়। দরিদ্র দেশগুলো যেখানে বিলিয়ন ডলারের ক্ষতির হিসাব কষছে, সেখানে ধনী রাষ্ট্রগুলো ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন। অর্থাৎ বিশ্ব আজ অর্থনৈতিক মহা মন্দার দ্বারপ্রান্তে।

বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে বিরাট ক্ষয়ক্ষতির সামনে পড়ে গেছে। অনেক মেগা প্রকল্প বাঁধার সম্মুখীন হতে পারে। বেকারত্ব আরো বাড়তে পারে। আমাদের অর্থনীতির তিন গুরুত্বপূর্ণ ভিত যথা -  কৃষি, বৈদেশিক রেমিট্যান্স ও গার্মেন্টস সেক্টরে আসতে পারে ব্যাপক বিপর্যয়। যা আমাদের বিদ্যমান জিডিপির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এই প্রক্রিয়ায় সবাই কমবেশি ক্ষতির শিকার হবেন। কিন্তু এর মধ্যেও বিশেষ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী আছে যারা বিশেষ ঝুঁকিতে থাকবেন। যা আমাদের পুষ্টি সূচকে প্রত্যাশিত লক্ষ্য অর্জনে আসন্ন ভবিষ্যতে বাঁধা হিসেবে দেখা দিবে। বিশেষ করে যারা দরিদ্র রেখার নিচে অবস্থান করছে এমন নাগরিক, এদের মধ্যে আবার দরিদ্র নারী এবং গর্ভবতী নারী এবং পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু। করোনা মহামারিতে সবচেয়ে বিপন্ন অবস্থায় সামনে চলে এসেছে এই জনগোষ্ঠী।

এ সময়ে মা খাদ্যাভাব এবং অপুষ্টিতে দিনাতিপাত করলে তার গর্ভস্থ শিশুর উপর তার সুনির্দিষ্ট প্রভাব ফেলবে। আমরা এখন অনেকেই জানি, মায়ের গর্ভের প্রথম দিন থেকে শিশুর জন্মের দ্বিতীয় জন্মবার্ষিকী পর্যন্ত (অর্থাৎ শিশুর প্রথম সোনালী ১০০০ দিবস) সময়টা শিশুর পুষ্টি ও ভবিষ্যতে সে কতটা কার্যকর নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এসময় মায়ের প্রতি বিনিয়োগ করা মানে পরোক্ষে তার শিশুর প্রতিই বিনিয়োগ করার সামিল। তাই কভিড-১৯ সৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবেলার সময় আমাদের সকল গর্ভবতী মা, প্রসূতি মা এবং ৫বছরের কম বয়সী শিশু আছে এমন পরিবারের প্রতি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা উচিত।

পরিসংখ্যান নিয়ে বসলে এ সংখ্যা মোটেও কম হবে না। আমরা এ কাজে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের কাছে থাকা তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করতে পারি। এ বছর জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ ২০২০ উদযাপনের যে পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছে তার আনুষ্ঠানিকতা সংক্ষিপ্ত করে প্রদত্ত বাজেটের একটি বড় অংশ উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর মধ্যে পুষ্টিবান্ধব খাদ্য সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই বলা যায়, এক অর্থে খাদ্যের কথা ভাবলে পুষ্টির কথাও ভাবুন এই প্রতিপাদ্যের সাথে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের কার্যক্রম অনেকটা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
সহায়তা কার্যক্রম পর্যালোচনা

সম্প্রতি বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান এবং উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে দুর্যোগকালীন সময়ে সাধারণ পরিবার, গর্ভবতী নারী ও ৫ বছরের শিশু আছে এমন পরিবার এবং কভিড-১৯ সৃষ্ট দুর্যোগে পুষ্টি বিবেচনায় খাদ্য সহায়তা প্যাকেজ কেমন হওয়া উচিৎ তার একটি সুপারিশমালা দুর্যোগ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

আশা করা হচ্ছে, এ সুপারিশমালা গৃহীত হবে এবং মাঠ পর্যায়ে তার যথাযথ বাস্তবায়ন করা হবে। এটা সম্ভব হলে পুষ্টি পরিস্থিতির অবনতির রাশ হয়তো কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। পাশাপাশি এটাও আমাদের মনে রাখতে হবে ব্রেষ্ট মিল্ক সাবস্টিটিউট এক্ট (বিএমএসকোড) ২০১৩ যাতে যেকোনো পরিস্থিতিতে লঙ্ঘন না হয় সেটা খেয়াল রাখা। এই এক্টে দুই বছরের নিচে শিশুর জন্য মায়ের দুধের বিকল্প হিসেবে কোনোভাবেই বাজারজাত দুধ প্রমোশন না করতে কঠোর হুশিয়ারি প্রদান করা হয়েছে।

সুপারিশমালা
এবারের প্রতিপাদ্যের কথা বিবেচনা করে কভিড১৯ সৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবেলায় নিচের সুপারিশমালা অনুসরণ করা যেতে পারে-
১. দুর্যোগকালীন খাদ্য সহায়তা প্যাকেজ তৈরীর সময় সবধরনের পুষ্টিমান বজায় রেখে খাদ্য তালিকা করা উচিৎ।
২. গর্ভবতী মা ও প্রসূতি মা আছে এমন পরিবারের জন্য আলাদা পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য সহায়তা প্যাকেজ।
৩. পাঁচ বছরের নিচে শিশু আছে এমন পরিবারের জন্য আলাদা পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য সহায়তা প্যাকেজ।
৪. বয়স্ক, বিধবা ও ভাসমান পরিবারের জন্য আলাদা পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য সহায়তা প্যাকেজ।
৫. শারীরিক ও মানসিকভাবে অক্ষম নাগরিকদের জন্য  আলাদা পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য সহায়তা প্যাকেজ।
৬. কিশোরী যারা আগামী দিনের সম্ভাব্য মা তাদেও প্রতি পরিবারের সদস্যদের বিশেষ নজর রাখা উচিৎ এবং
৭. ভাল মানের চাল মিনিকেট নয়, কারণ মিনিকেট কোন জাতের চাল নয়, এটা মেশিনে কেটে রিফাইন করা হয়। ফলে তা দৃষ্টিনন্দন হলেও চালের উপরিভাগ কেটে ফেলার কারণে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি নষ্ট হয়।
৮. ভিটামিন এ সমৃদ্ধ তেল, আয়োডিন যুক্ত লবণ, বাদামী রঙের চিনি বিতরণ করা।
৯. বার বার হাত ধোয়ার জন্য সাবান এবং কাপড় কাচার সাবান বিতরণ করা।
১০. আয়রন ফলিক এসিড ট্যাবলেট বিতরণ করা।
১১. শুকনা খাবারের মধ্যে চিড়া, ডাল এবং ভাল মানের খেজুর বিতরণ করা এবং
১২. শিশু খাদ্য হিসেবে সুজি, ডিম, আস্ত মিষ্টি কুমড়া প্রদান করা এবং
১৩. আচরণ পরিবর্তনের জন্য প্রচারণা চালানো।

আমরা পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আসা জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সার্বিক সফলতার লক্ষ্যে সম্মিলিতভাবে প্রয়াস চালাবো এই প্রত্যাশা করছি।

-লেখক উন্নয়ন ও পুষ্টি কর্মী, একটি বেসরকারি আন্তর্জাতিক সংস্থায় কর্মরত

সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

Epaper

সাপ্তাহিক সাম্প্রতিক দেশকাল ই-পেপার পড়তে ক্লিক করুন

Logo

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

© 2024 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh

// //