করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে পৃথিবীর অর্ধেকের বেশি মানুষ আজ ঘরবন্দি। তাই মানুষহীন নগরীতে বিচরণ বেড়েছে তাদের।
যুক্তরাজ্যের নর্থ ওয়েলসের উপকূলবর্তী শহর ল্যানডুডনোর ফাঁকা রাস্তায় এখন পাহাড়ি ছাগলের পালের নিয়মিত আনাগোনা চলে। করোনার সংক্রমণ রুখতে গত ২৩ মার্চ থেকে যুক্তরাজ্য লকডাউন হয়ে আছে। ছবি: ডয়চে ভেলে
জাপানে হরিণকে ‘ঈশ্বরের দূত’ ও ‘সৌভাগ্যের প্রতীক’ ভাবা হয়। দেশটির প্রথম স্থায়ী রাজধানী নারার সেন্ট্রাল পার্কে এক হাজারের বেশি হরিণ রয়েছে। পর্যটকরা তাদের নানা রকম বিস্কুট খেতে দিত। এখন পর্যটক নেই বলে হয়তো বিস্কুটের খোঁজে সেগুলো দোকানে এসে হাজির হয়েছে। ছবি: ডয়চে ভেলে
থাইল্যান্ডের লুপবুরি শহরে রাস্তায় হাজার হাজার বানর অবাধে বিচরণ করে। পর্যটকরাই তাদের খাবারের যোগান দিত। পর্যটকরা না থাকায় সেগুলোকে এখন খাবার নিয়ে রাস্তায় মারামারি করতে দেখা যাচ্ছে। ছবি: রয়টার্স
চিলির সান্তিয়াগো শহরের উপকণ্ঠে এখন মাঝে মধ্যেই এ ধরনের বনবিড়ালের দেখা মিলছে। মানুষ নেই, আওয়াজ নেই, তাই হয়তো সেগুলো একটু ঘুরতে বের হয়, বলেন স্থানীয় এক বাসিন্দা। ছবি: এএফপি
বিশ্বজুড়ে পর্যটন আকর্ষণের অন্যতম স্থান ইতালির ভেনিস। সারা বছর সেখানে মানুষের হইচই লেগে থাকে। করোনা কালে একেবারে নিস্তব্ধ হয়ে পড়া ভেনিসের খালগুলোর পানি আবারো নীলচে হয়ে উঠেছে, খেলছে মাছের দল, ভাসছে নানা রঙের হাঁস। ছবি: এএফপি
যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর শেড অ্যাকুরিয়াম আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত জনসাধারণের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। দর্শণার্থী না থাকায় সেখানকার পেঙ্গুইনগুলোকে ছেড়ে দিয়ে অবাধে বিচরণ করতে দেয়া হয়েছে। ছবি: ডয়চে ভেলে
দক্ষিণ আফ্রিকার ব্লুগার ন্যাশনাল পার্কের সিংহগুলো মানুষের গৃহবন্দি থাকার সুযোগে রাস্তায়ই ঘুমাতে শুরু করেছে। অথচ স্বাভাবিক সময়ে এসব রাস্তায় পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে। ছবি: টুইটার
দক্ষিণ আফ্রিকার ব্লুগার ন্যাশনাল পার্কের সিংহগুলো মানুষের গৃহবন্দি থাকার সুযোগে রাস্তায়ই ঘুমাতে শুরু করেছে। অথচ স্বাভাবিক সময়ে এসব রাস্তায় পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে। ছবি: টুইটার