ভয়াবহ ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ার অসংখ্য মানুষ এখন ঘরহারা। অস্থায়ী আশ্রয় শিবিরে কেমন কাটছে তাদের জীবন, দেখুন ছবিঘরে...
ধীরে ধীরে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছেন তুরস্ক ও সিরিয়ার অনেক মানুষ। শুক্রবার তুরস্কের আদিয়ামান শহরে জুমার নামাজ আদায় করতে দেখা যায় কয়েকশ মানুষকে।
তুরস্কের কাহরামানমারাসের এক স্টেডিয়ামে তাঁবুতে আশ্রয় নিয়েছেন মোহাম্মদ। ঘর হারালেও পোষা পাখিগুলোকে রক্ষা করেছেন ২৬ বছর বয়সী এই তরুণ। তাঁবুর দরজায় বসে খাঁচার সেই পাখিগুলোর দিকেই তাকিয়ে আছেন তিনি।
তুরস্কের ইসকান্দারুন শহরেও ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রাণ গেছে অনেকের। অনেক শিশু হয়েছে এতিম। সব শিশুকে ব্যস্ত রেখে দুঃখ ভোলানোর চেষ্টাও চলছে। ওপরের ছবিতে নিজেদের আঁকা ছবি বোর্ডে লাগাচ্ছে কয়েকজন শিশু।
সিরিয়ার জাবেহ শহরের এই শিশুটিকে রেশনের খাদ্য নিয়ে আসার দায়িত্ব দিয়েছিল তার পরিবার। এক স্কুল থেকে রুটি নিয়ে পরিবারের কাছে ফিরছে সে।
সিরিয়ার লাতাকিয়ার ঘরহারাদের আশ্রয় দেয়া হয়েছে রেফাত দাহো স্কুলে। ছবিতে সেই স্কুলের সামনের দৃশ্য।
শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য তাদের নানাভাবে আনন্দে রাখার চেষ্টা চলছে। তুরস্কের ওসমানিয়ের এক শিশুর গালে ছবি এঁকে তাকে আনন্দ দেয়ার চেষ্টা করছেন এক নারী।
কাহরামানমারাসের এক শিশু এক বেলার খাবার পেয়ে ভীষণ আনন্দিত। ট্রে-তে খাবার সাজিয়ে খুশিমনে পরিবারের সদস্যদের কাছে নিয়ে যাচ্ছে সে।
তুরস্কের হাতায় প্রদেশের এক আশ্রয় শিবিরে শত শত গৃহহীনকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে তাঁবুতে। পাশেই শিশুদের জন্য রয়েছে দোলনায় দোল খেয়ে আনন্দ করার ব্যবস্থ।
তুরস্কের হাতায় প্রদেশের এক আশ্রয় শিবিরে শত শত গৃহহীনকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে তাঁবুতে। পাশেই শিশুদের জন্য রয়েছে দোলনায় দোল খেয়ে আনন্দ করার ব্যবস্থ।
ছবির এই দুই কিশোরী সিরিয়া থেকে এসে আশ্রয় নিয়েছে তুরস্কের কাহরামানমারাসের এক আশ্রয় শিবিরে। সেখানেই বই পড়ায় ব্যস্ত তারা।