১৫ বছর পর ফিলিস্তিনে ভোট

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশ: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০২:২৭ পিএম | আপডেট: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১০:৪৩ এএম

১৫ বছর পরে ফিলিস্তিনে আবার সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী দুই গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহ এই নির্বাচন নিয়ে একমত হয়েছে।

গত দুইদিন ধরে তুরস্কে আলোচনায় বসেছিলেন হামাস ও ফাতাহ নেতারা। আলোচনার পর দুই পক্ষ জানিয়েছে, ফিলিস্তিনে আগামী ছয় মাসের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন  হবে। 

ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ফাতাহ মুভমেন্ট পশ্চিম তীর নিয়ন্ত্রণ করে। আর হামাসের নিয়ন্ত্রণ গাজা ভূখণ্ডের ওপর। গত প্রায় এক দশক ধরে এই দুই গোষ্ঠী একে অপরের বিরুদ্ধে সমানে লড়েছে। অবশেষে তারা সাধারণ নির্বাচন করতে রাজি হলো।

ইসরায়েলের সাথে আমিরাত ও বাহরাইনের কূটনৈতিক সম্পর্ক শুরুর পর হামাস ও ফাতাহ নিজেদের বিরোধ মিটিয়ে ফেলার তাগিদ অনুভব করে। কারণ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ফিলিস্তিনের ছবি তুলে ধরা এখন জরুরি বলে হামাস ও ফাতাহ নেতারা মনে করছেন। তাই তারা একজোট হয়েছেন।

সংবাদসংস্থা এএফফপিকে হামাস নেতা সামি আবু জুহরি জানিয়েছেন, এবার সত্যিকারের মতৈক্যে পৌঁছেছে দুই গোষ্ঠী। দুই গোষ্ঠীর মতপার্থক্যের জন্য দেশের ক্ষতি হয়েছে। তাই এবার দুইপক্ষ একসাথে বসে বিরোধ মিটিয়েছে। 

ফাতাহ নেতা জিবরিল আল-রাজৌব রয়টার্সকে বলেছেন, মতৈক্য হয়ে গেছে। এবার নির্বাচনের দিন ঘোষণা হবে।

২০০৭ সালে এই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ভয়ঙ্কর সংঘর্ষ হয়। তারপর ফাতাহ পশ্চিম তীর ও হামাস গাজা ভূখণ্ডে অধিকার কায়েম করে। এর আগেও দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধ মেটানোর চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু তা সফল হয়নি। ২০১২ সালেও দুই গোষ্ঠী বিরোধ মেটাতে সম্মত হয়। কিন্তু সেই চুক্তিও বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।

ইসরায়েল ও বেশ কিছু পশ্চিমা দেশ হামাসকে জঙ্গি সংগঠন বলে ঘোষণা করেছে। ২০০৬ সালের নির্বাচনে হামাস অপ্রত্যাশিত সাফল্য পায়। তারপর তারা গাজা ভূখণ্ড থেকে ফাতাহদের বের করে দেয়। কিন্তু ফাতাহরা পশ্চিম তীরে অধিকার কায়েম রাখে। গত ১৪ বছর ধরে দুই জায়গাতে কোনো নির্বাচন হয়নি। -ডয়চে ভেলে

গত দুইদিন ধরে তুরস্কে আলোচনায় বসেছিলেন হামাস ও ফাতাহ নেতারা। আলোচনার পর দুই পক্ষ জানিয়েছে, ফিলিস্তিনে আগামী ছয় মাসের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন  হবে। 

ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ফাতাহ মুভমেন্ট পশ্চিম তীর নিয়ন্ত্রণ করে। আর হামাসের নিয়ন্ত্রণ গাজা ভূখণ্ডের ওপর। গত প্রায় এক দশক ধরে এই দুই গোষ্ঠী একে অপরের বিরুদ্ধে সমানে লড়েছে। অবশেষে তারা সাধারণ নির্বাচন করতে রাজি হলো।

ইসরায়েলের সাথে আমিরাত ও বাহরাইনের কূটনৈতিক সম্পর্ক শুরুর পর হামাস ও ফাতাহ নিজেদের বিরোধ মিটিয়ে ফেলার তাগিদ অনুভব করে। কারণ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ফিলিস্তিনের ছবি তুলে ধরা এখন জরুরি বলে হামাস ও ফাতাহ নেতারা মনে করছেন। তাই তারা একজোট হয়েছেন।

সংবাদসংস্থা এএফফপিকে হামাস নেতা সামি আবু জুহরি জানিয়েছেন, এবার সত্যিকারের মতৈক্যে পৌঁছেছে দুই গোষ্ঠী। দুই গোষ্ঠীর মতপার্থক্যের জন্য দেশের ক্ষতি হয়েছে। তাই এবার দুইপক্ষ একসাথে বসে বিরোধ মিটিয়েছে। 

ফাতাহ নেতা জিবরিল আল-রাজৌব রয়টার্সকে বলেছেন, মতৈক্য হয়ে গেছে। এবার নির্বাচনের দিন ঘোষণা হবে।

২০০৭ সালে এই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ভয়ঙ্কর সংঘর্ষ হয়। তারপর ফাতাহ পশ্চিম তীর ও হামাস গাজা ভূখণ্ডে অধিকার কায়েম করে। এর আগেও দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধ মেটানোর চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু তা সফল হয়নি। ২০১২ সালেও দুই গোষ্ঠী বিরোধ মেটাতে সম্মত হয়। কিন্তু সেই চুক্তিও বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।

ইসরায়েল ও বেশ কিছু পশ্চিমা দেশ হামাসকে জঙ্গি সংগঠন বলে ঘোষণা করেছে। ২০০৬ সালের নির্বাচনে হামাস অপ্রত্যাশিত সাফল্য পায়। তারপর তারা গাজা ভূখণ্ড থেকে ফাতাহদের বের করে দেয়। কিন্তু ফাতাহরা পশ্চিম তীরে অধিকার কায়েম রাখে। গত ১৪ বছর ধরে দুই জায়গাতে কোনো নির্বাচন হয়নি। -ডয়চে ভেলে

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

Design & Developed By Root Soft Bangladesh