‘ব্রহ্মপুত্র পাড়ের মানুষদের আর কাঁদতে হবে না’

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২১, ০৬:০৩ পিএম | আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২১, ০৮:৪২ পিএম

ব্রহ্মপুত্র নদী পাড়ে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলানো শুরু হয়েছে

ব্রহ্মপুত্র নদী পাড়ে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলানো শুরু হয়েছে

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, ব্রহ্মপুত্র নদী পারের মানুষদের আর কাঁদতে হবে না। ব্রহ্মপুত্রের দুই পাশের যেসব স্থানে বিগত দিনে ভাঙন ছিলো, সে সব স্থানে ভাঙন রোধে ৩৭৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার কাজ চলমান রয়েছে। যেসব স্থানে নতুন করে ভাঙন শুরু হয়েছে, সেখানে জরুরি ভিত্তিতে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলানো শুরু  হয়েছে। 

তিনি আরো বলেন, একনেকে চিলমারী নৌ-বন্দর নির্মাণের জন্য ২৩৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। ডিজাইন ইউনিট পরিদর্শন করে ডিজাইন করা হবে। এরপর টেন্ডার আহ্বান করা হবে। এসব কাজ ও নৌ-বন্দরের কাজ শেষ হলে কুড়িগ্রামের রৌমারী, চিলমারী ও রাজিবপুর উপজেলার নদী পারের মানুষকে আর কাঁদতে হবে না। 

রবিবার (৪ জুলাই) দুপুরে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের ভাঙন কবলিত ঘুঘুমার নামক এলাকার ব্রহ্মপুত্রের তীরে জিও ব্যাগ ফেলে উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। 

পরে তিনি রৌমারী উপজেলা খেদাইমারী, বলদমারা, চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ও রাজিবপুরের কোদালকাটি ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের রংপুর বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী জ্যোতি প্রসাদ ঘোঁষ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুস শহীদ, কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, উপ-প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, শাখা প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম, রৌমারী প্রেসক্লাব সভাপতি সুজাউল ইসলাম সুজা, রৌমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নুর কুতুবুল আলম টুল্লু ও বাদশা মিয়া রাজিবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আকবর হোসেন হিরো, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই সরকার প্রমুখ।

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

Design & Developed By Root Soft Bangladesh