নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০৭:৫৭ পিএম
প্রতীকী ছবি
ঢাকার প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০টি করে ক্ষুদ্র ইউনিটে বিভক্ত করে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে বলে জাতীয় সংসদকে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) সংসদের বৈঠকে প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির এমপি মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান। এর আগে বিকেলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বেঠক শুরু হয়।
একই প্রশ্নের জবাবে ঢাকার মশক নিধনে নেয়া কর্মসূচির বিস্তারিত সংসদে তুলে ধরেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
তিনি জানান, সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০টি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করে টিম গঠন এবং প্রতিটি টিমের নেতৃত্বে মশক নিধনের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে।
মশক নিধনে দৈনিকভিত্তিকে ৩ হাজার জনবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গুণগত-মানসম্পন্ন কীটনাশক নির্বাচন ও অন্যান্য যন্ত্রপাতির সংস্থান নিশ্চিত করা হয়েছে। ডেঙ্গুসহ মশকবাহী রোগ প্রতিরোধে আন্তঃমন্ত্রণালয়সহ সব পর্যায়ে সভা করা হয়েছে। মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে জাতীয় নির্দেশিকা ছাপানো হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘সকাল বেলা লার্ভিসাইড এবং বিকেল বেলা এডাস্টিসাইড প্রয়োগ করা হচ্ছে। মশক নিধনে সেল গঠন করা হয়েছে। সরকারি আবাসিক ও অনাবাসিক ভবন ও অন্যান্য দপ্তরে এবং নগরীর উন্মুক্ত স্থানে স্ব-স্ব উদ্যোগে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা হচ্ছে। বেতার, টেলিভিশন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। জনগণকে সচেতন করা হচ্ছে। মশকের প্রজননে উৎসাহিতকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হচ্ছে।’