ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭ আগস্ট ২০২২, ০৮:০৬ পিএম
ছবি : সংগৃহীত
২৭ রানে ৩ উইকেট এবং ৪৯ রানে
৪ উইকেট পড়ার পর রেগিস চাকাভাকে সাথে নিয়ে
স্বাগতিকদের দিকে নিয়ে চলছেন সিকান্দার রাজা।
এরই মধ্যে হাফ সেঞ্চুরি পূরণ
করে ফেলেছেন সিকান্দার রাজা। রেগিস চাকাভাকে নিয়ে গড়ে ফেলেছেন ৮৪ রানের জুটি। যা ধীরে
ধীরে টাইগারদের হাত থেকে ম্যাচ বের করে নিয়ে যাচ্ছে।
এ রিপোর্ট লেখার সময় জিম্বাবুয়ের
রান ৩২.৩ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৭৫। ৮৩ বলে ৬৮ রান নিয়ে ব্যাট করছেন সিকান্দার
রাজা। তার সঙ্গী রেগিস চাকাভা ৪৬ বলে ব্যাট করছেন ৬৬ রান নিয়ে।
প্রথম ম্যাচের চেয়ে ১৩ রান
কম করেছে বাংলাদেশ। অথচ, প্রথম ম্যাচে ৩০৩ রান করেও জিততে পারেনি টাইগাররা। আজ দ্বিতীয়
ম্যাচে করেছে ২৯০ রান। আজ কী জিততে পারবে? প্রশ্নটা তোলা থাকলো বোলার আর ফিল্ডারদের
কাছে।
তবে, ২৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট
করতে নামা জিম্বাবুয়েকে শুরুতেই চেপে ধরেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। বিশেষ করে তরুণ পেসার
হাসান মাহমুদ এবং স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ।
এই বোলারের তোপের মুখে ২৭ রানেই
৩ উইকেট হারিয়ে বসেছে স্বাগতিকরা। হাসান মাহমুদের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন
আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান ইনোসেন্ট কাইয়া।
ইনিংসের প্রথম ওভারেই টি কাইতানোকে
উইকেটের পেছনে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন হাসান মাহমুদ। ১ রানে পড়ে এক উইকেট।
দলীয় ১৩ রানেও একইভাবে ইনোসেন্ট কাইয়াকে ফিরিয়ে দেন হাসান মাহমুদ। তার বলে উইকেটের
পেছনে ক্যাচ ধরেন মুশফিক।
ওয়েসলি মাধভিরে উইকেটে এসে
থিতু হতে পারেননি। ১৬ বল খেলেছেন। কিন্তু ২ রান করে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে এলবিডব্লিউর
শিকার হলেন।
টানা তিন উইকেট পড়লেও অন্যপ্রান্তে
অপর ওপেনার তাদিওয়ানাশে মুরুমানি উইকেট আগলে রেখেছিলেন। সিকান্দার রাজার সঙ্গে ২১ রানের
উটি জুটিও গড়েন তিনি। কিন্তু মেহেদী হাসান মিরাজের বলে পরবির্তিত ফিল্ডার মোহাম্মদ
নাইম শেখের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি। ৪২ বলে করেন ২৫ রান। চতুর্থ উইকেটের পতন
ঘটে ৪৯ রানে।