দিপংকর মারডুক
প্রকাশ: ১৭ মে ২০২৩, ০৩:১৬ পিএম
কবিতা। প্রতীকী ছবি
আর তুমি বৈষয়িক, একাকী আর্দ্রতার ফালি ফালি
বাতাস। গর্ব থেকে গর্বে তখনও গোলাপি রাত অবধি-
এই যে নিহিত রেখেছি সমতল, দুধভাঙা দক্ষিণের বিষখালী
যার নেই রেল গাড়ি-অবোধ শূন্যের মতন বৃত্তের সমন্বয়।
তীব্র সারাদিন স্মরণের পদ্য কালো হতে হরিণের টিন প্রবাহ
কথা ছিলো চেনা-জানা কয়েকটি দিন প্রতিবিম্ব অঞ্চলের
কিন্তু তুমি যেন সমগ্রভ্রমণ দ্বিধার নক্ষত্র রথে মাপছো-
অথচ নেই চাঁদের পরিত্যক্তা, তরমুজক্ষেতের বিখণ্ডত ধূলিঝড়
এখন যা কিছু কামিজে উদ্যত ফলপ্রসূ। বাক্যহীন হে
নিরাকার! বিবস্র ভূমিরূপের দিনে ওঠে তোমার দীর্ঘশ্বাস,
তুমি কিনা ডানা, উজ্জ্বল ছোটপুকুর, দুপুরের নির্বাচিত আকণ্ঠ গান
তবুও উত্তরিত হবো বলে বিতরণ করি ফুরফুরে কদমফুল
হতে পারতে স্নানের বিশালতা কিন্তু নিকষ মদ পান হতে,
দ্যাখো গোধূলির অর্ধ ফর্সা, উপ-শামুকের মতন প্রলোভন;
কতদূরে তুমি! মশলারবনে চিত্রিত গোরখোদকের জোড়ে
দেখি বিস্ফোরণ; সুতরাং আমি অনুপম-শ্বেতরোগীর বালিহাঁস