মো. মামুন চৌধুরী, হবিগঞ্জ
প্রকাশ: ১২ আগস্ট ২০২৩, ০৪:২৬ পিএম
সাজিদুর রহমান চৌধুরী। ছবি: হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
বাহুবল উপজেলার মুছাই পাহাড়ি এলাকার প্রায় ১৪০ একর জমিতে অন্য গাছের ফাঁকে ফাঁকে ৪০ হাজারের বেশি পেঁপে গাছ রয়েছে। এসব গাছ থেকে দৈনিক ১০ থেকে ৩০ মণ পেঁপে সংগ্রহ করা যাচ্ছে।
দায়িত্বে থাকা বাগান মালিক সাজিদুর রহমান চৌধুরী এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, চাষকৃত জমিগুলো আমাদের পরিবারের সদস্যদের যৌথ। এসব পাহাড়ি জমিতে চাষাবাদে কৃষি অফিসারের দেখা মেলে না। পাওয়া যাচ্ছে না পরামর্শ।
বাগানগুলোতে অন্য ফল ও সবজি গাছের ফাঁকে উন্নতজাতের পেঁপে গাছ রোপণ করা হয়েছে। গোবর ও জৈবসার প্রয়োগের মাধ্যমে গাছে গাছে পেঁপে হয়েছে। গাছগুলো থেকে দৈনিক ১০ থেকে ৩০ মণ পেঁপে সংগ্রহ করা যায়। পাইকারের কাছে প্রতিমণ পেঁপে ২ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। পাকা পেঁপেও বিক্রি করা হয়ে থাকে।
বাগান পরিদর্শনকালে দেখা গেছে, উঁচু ও ঢালু পাহাড়ি জমিতে নানা প্রজাতির সবজি ও ফল গাছ রয়েছে। এসবের ফাঁকে পেঁপে গাছ। গাছে গাছে পেঁপে। দেখতে নান্দনিক। একই জমিতে একাধিক ফসল চাষ করে বাগান মালিক সাজিদুর রহমান গং লাভবান। তবে জেলা ও উপজেলার কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে তিনি সহায়তা না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
বাহুবল উপজেলা কৃষি অফিসার সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কৃষক সাজিদুর রহমানকে আমার অফিসে পাঠান। তার সঙ্গে কথা হবে। এর আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।