প্রকাশ: ২৭ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:১৪ পিএম
প্রতীকী ছবি
বিপদ
তার ঠান্ডা চোখে তাকাই।
সুখের প্রাসাদ আছে ভেবে এগিয়ে যাই
দেখি, চেরির মতো লাল ঠোঁটে বিপদ লুকিয়ে
চোখে ভাসে ট্রয়।
ফিরে আসি অবশেষে
সবুজে, মৃত্তিকায়।
ছোটো-বড়ো
বহুতল থেকে নিচের সবকিছুই ছোটো দেখায়
বড়ো মগজ অনেকসময় নিজের মগজকেই বড়ো ভাবে।
আমার লেন্সের মধ্যে ভাসমান
এবং তোমার দৃষ্টির মধ্যখানে
প্রতিধ্বনি শুনি
আমি নিঃশ্বাসের বুদবুদে ধরা পড়েছি
দেওয়ালের পিছনে হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন
বাতাসের মূল হল জল
এবং বায়ুমণ্ডল
লবণ এবং জীবাণু, আরও কত কি!
ছোটরা সবসময় ছোটো নয়, কখনো বড়োর চেয়েও বড়ো
এই না-ভাবাটাই অশান্তি, পশ্চাৎপদ।
বাঙালির চরিত্র
বিস্তীর্ণ মাঠে গেলে মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হয়
আইলের পর আইল
সবুজ আর সোনা আঁচলে ছোট ছোট ভাগ।
একটু আগে চায়ের দোকানে বা বাজারে মিথ্যা দেখেছি!
এক চা-কাপে শত-শত মানুষের ঠোঁট
বাজারে ও যানবাহনে পরস্পরের ঘষাঘষি তাহলে মিথ্যে?
পুনঃপুন বণ্টিত সম্পদই বলে দেয় মানুষের আসল চরিত্র
হিংসা ও লোভের প্যারামিটার।