বিমান হামলা চালিয়ে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কার্টজের বরাতে এমনটাই জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট।
কাটজ জানান, গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ইসমাইল বারহুম। সেখানেই ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের পরিচালিত এক সফল অভিযানে তিনি নিহত হন।
তিনি দাবি করেছেন, কয়েকদিন আগে পৃথক এক হামলায় গাজায় হামাস প্রশাসনের প্রধানমন্ত্রী ইসাম দালাস নিহত হওয়ার পর বারহুমই কার্যত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
হামাসের পক্ষ থেকে ইসমাইল বারহুমের নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে তার পরিচয় হিসেবে সংগঠনটির রাজনৈতিক ব্যুরোর সিনিয়র নেতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার ভূমিকা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি সংগঠনটি।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার দিন আগে ইসরায়েলি বিমান হামলায় আহত হয়েছিলেন ইসমাইল বারহুম। পরে তাকে নাসের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ইসরায়েলি হামলায় নিহত হামাস নেতা ইসমাইল বারহুম
সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় বারহুমকে লক্ষ্য করে রবিবার রাতে বিমান হামলা চালায় আইডিএফ। হামলায় তিনি ছাড়াও ১৬ বছর বয়সী আরেক কিশোর নিহত হয়েছেন। তবে সেই কিশোরের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
হামাস আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে এই হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, “এ ধরণের কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক আইন ও বিধির প্রতি ইসরায়েলের অবজ্ঞা এবং আমাদের জনগণ ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে পদ্ধতিগত হত্যার ইসরায়েলি নীতিই ফুটিয়ে তোলে।”
গাজায় সোমবার সকালেও ইসরায়েলি হামলায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে খান ইউনিসের একটি তাঁবুতে বিমান হামলায় ৬ জন এবং একটি বাড়িতে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযানে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলীয় শহর শুজাইয়া পাড়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন আরও ৪ জন।
এদিকে গত দেড় বছরে ইসরায়েলি হামলায় সব মিলিয়ে ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বলছে, যুদ্ধ শুরুর পর চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত গাজায় প্রাণ হারিয়েছে সাড়ে ১৪ হাজারেরও বেশি শিশু। যা গত চার বছরে সারা দুনিয়ায় বাকি যুদ্ধগুলোতে প্রাণ হারানোর শিশুর সংখ্যার চেয়ে বেশি।
হামাস, গাজা, ইসরায়েলি হামলা, প্রধানমন্ত্রী, বিমান হামলা চালিয়ে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কার্টজের বরাতে এমনটাই জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট।
কাটজ জানান, গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ইসমাইল বারহুম। সেখানেই ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের পরিচালিত এক সফল অভিযানে তিনি নিহত হন।
তিনি দাবি করেছেন, কয়েকদিন আগে পৃথক এক হামলায় গাজায় হামাস প্রশাসনের প্রধানমন্ত্রী ইসাম দালাস নিহত হওয়ার পর বারহুমই কার্যত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
হামাসের পক্ষ থেকে ইসমাইল বারহুমের নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে তার পরিচয় হিসেবে সংগঠনটির রাজনৈতিক ব্যুরোর সিনিয়র নেতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার ভূমিকা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি সংগঠনটি।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার দিন আগে ইসরায়েলি বিমান হামলায় আহত হয়েছিলেন ইসমাইল বারহুম। পরে তাকে নাসের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ইসরায়েলি হামলায় নিহত হামাস নেতা ইসমাইল বারহুম
সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় বারহুমকে লক্ষ্য করে রবিবার রাতে বিমান হামলা চালায় আইডিএফ। হামলায় তিনি ছাড়াও ১৬ বছর বয়সী আরেক কিশোর নিহত হয়েছেন। তবে সেই কিশোরের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
হামাস আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে এই হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, “এ ধরণের কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক আইন ও বিধির প্রতি ইসরায়েলের অবজ্ঞা এবং আমাদের জনগণ ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে পদ্ধতিগত হত্যার ইসরায়েলি নীতিই ফুটিয়ে তোলে।”
গাজায় সোমবার সকালেও ইসরায়েলি হামলায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে খান ইউনিসের একটি তাঁবুতে বিমান হামলায় ৬ জন এবং একটি বাড়িতে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযানে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলীয় শহর শুজাইয়া পাড়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন আরও ৪ জন।
এদিকে গত দেড় বছরে ইসরায়েলি হামলায় সব মিলিয়ে ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বলছে, যুদ্ধ শুরুর পর চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত গাজায় প্রাণ হারিয়েছে সাড়ে ১৪ হাজারেরও বেশি শিশু। যা গত চার বছরে সারা দুনিয়ায় বাকি যুদ্ধগুলোতে প্রাণ হারানোর শিশুর সংখ্যার চেয়ে বেশি।
হামাস, গাজা, ইসরায়েলি হামলাবিমান হামলা চালিয়ে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কার্টজের বরাতে এমনটাই জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট।
কাটজ জানান, গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ইসমাইল বারহুম। সেখানেই ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের পরিচালিত এক সফল অভিযানে তিনি নিহত হন।
তিনি দাবি করেছেন, কয়েকদিন আগে পৃথক এক হামলায় গাজায় হামাস প্রশাসনের প্রধানমন্ত্রী ইসাম দালাস নিহত হওয়ার পর বারহুমই কার্যত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
হামাসের পক্ষ থেকে ইসমাইল বারহুমের নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে তার পরিচয় হিসেবে সংগঠনটির রাজনৈতিক ব্যুরোর সিনিয়র নেতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার ভূমিকা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি সংগঠনটি।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার দিন আগে ইসরায়েলি বিমান হামলায় আহত হয়েছিলেন ইসমাইল বারহুম। পরে তাকে নাসের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় বারহুমকে লক্ষ্য করে রবিবার রাতে বিমান হামলা চালায় আইডিএফ। হামলায় তিনি ছাড়াও ১৬ বছর বয়সী আরেক কিশোর নিহত হয়েছেন। তবে সেই কিশোরের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
হামাস আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে এই হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, “এ ধরণের কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক আইন ও বিধির প্রতি ইসরায়েলের অবজ্ঞা এবং আমাদের জনগণ ও নেতৃত্বের বিরুদ্ধে পদ্ধতিগত হত্যার ইসরায়েলি নীতিই ফুটিয়ে তোলে।”
গাজায় সোমবার সকালেও ইসরায়েলি হামলায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে খান ইউনিসের একটি তাঁবুতে বিমান হামলায় ৬ জন এবং একটি বাড়িতে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযানে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলীয় শহর শুজাইয়া পাড়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন আরও ৪ জন।
এদিকে গত দেড় বছরে ইসরায়েলি হামলায় সব মিলিয়ে ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বলছে, যুদ্ধ শুরুর পর চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত গাজায় প্রাণ হারিয়েছে সাড়ে ১৪ হাজারেরও বেশি শিশু। যা গত চার বছরে সারা দুনিয়ায় বাকি যুদ্ধগুলোতে প্রাণ হারানোর শিশুর সংখ্যার চেয়ে বেশি।
সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন
বিষয় : হামাস গাজা ইসরায়েলি হামলা
© 2025 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh