রিফাত রহমান, চুয়াডাঙ্গা
প্রকাশ: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৩:০৩ পিএম | আপডেট: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৭:১০ পিএম
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানির চিনিকল: ছবি সাম্প্রতিক দেশকাল
রিফাত রহমান, চুয়াডাঙ্গা
প্রকাশ: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৩:০৩ পিএম
আপডেট: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৭:১০ পিএম
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানির চিনিকলের নামে চাষিদের আখচাষে সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের কাছ থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা ঋণ নেয়।
কেরু অ্যান্ড কোম্পানি চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহেদ আলী আনছারী জানান, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন জনতা ব্যাংক দর্শনা শাখার কাছে চিনিকলটি বন্ধক রেখে ২৮ কোটি ৬৪ লাখ ১০ হাজার, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৪৬ কোটি ৮৩ লাখ ৯১ হাজার, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৫৬ কোটি ৭ লাখ ৯ হাজার, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে কোনো ঋণ নেয়নি, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৬০ কোটি টাকা ঋণ নেয়। ওই ঋণের টাকার পরিমাণ এখন দাঁড়িয়েছে ১৯৭ কোটি ৭৯ লাখ। তবে চিনিকল কর্তৃপক্ষ ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ঋণের আসল ২৮ কোটি ৪৪ লাখ, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ২৬ কোটি ৪৮ লাখ ৮০ হাজার, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৬৩ কোটি ১৫ লাখ ৬৪ হাজার, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ১ কোটি, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৬০ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে।
এ বিষয়ে চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের সাবেক চেয়ারম্যান একেএম দেলোয়ার হোসেন বলেন, এটা করা হয়েছে চিনিকল টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। ওই ঋণের টাকা আখচাষিদের সহযোগিতার জন্য নেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান অজিত কুমার পাল বলেন, ঋণ কেন এবং কি উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে, ওই টাকা কোথায় কোথায় ব্যয় হয়েছে, তার অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানের পর ‘ঋণ’ অপকর্মের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ABOUT CONTACT ARCHIVE TERMS POLICY ADVERTISEMENT
প্রধান সম্পাদক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ | প্রকাশক: নাহিদা আকতার জাহেদী
প্রধান সম্পাদক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ
প্রকাশক: নাহিদা আকতার জাহেদী
অনলাইন সম্পাদক: আরশাদ সিদ্দিকী
অনলাইন সম্পাদক: আরশাদ সিদ্দিকী | ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭
© 2021 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh