
মানুষের জীবনে যে কয়টি ধাপ রয়েছে তন্মধ্যে একটি হলো আলমে বরজাখ বা কবরের জিন্দেগী। মৃত্যুর পর লম্বা একটা সময় মানুষকে কবরে অবস্থান করতে হয়। কবরের জীবন থেকেই শুরু হয় শাস্তি।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কবরের আজাব থেকে বাঁচতে এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়তেন-
اَللَّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ، وَمِنْ عَذَابِ جَهَنَّمَ، وَمِنْ فِتْنَةِ الْمَحْيَا وَالْمَمَاتِ، وَمِنْ شَرِّ فِتْنَةِ الْمَسِيْحِ الدَّجَّالِ.
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজাবিল ক্বাবরি, ওয়া মিন আজাবি জাহান্নাম, ওয়া মিন ফিতনাতিল মাহয়া ওয়াল্ মামাতি, ওয়া মিং সাররি ফিতনাতিল্ মাসিহিদ্-দাজ্জাল।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তুমি আমাকে কাবরের আজাব থেকে রক্ষা করো,আমাকে জাহান্নামের আজাব এবং দুনিয়ার ফিৎনা ও মৃত্যুর ফেতনা এবং দাজ্জালের ফিৎনা থেকে রক্ষা করো।’ (বুখারি, মুসলিম)
মুমিন মুসলমানের উচিত কবরের আজাব থেকে বেঁচে থাকতে উল্লিখিত দোয়ার মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করা। পরকালের নাজাতে আল্লাহর কাছে বেশি সাহায্য প্রার্থনা করা।