
প্রতীকী ছবি
পূর্ণ, না হয় শূন্য
অর্ধেক বলতে কিছু নেই
যে আকাশটাতে উড়বার কথা
ওটা এক ও অখণ্ড
যেটুকু মিথ্যে আমি বা তুমি
ওটা আমাদের
সংযুক্ত।
ওখানে মিথ্যে পাপ
যখন ভাবি-
আমরা উড়তে চলেছি
আমরা মানুষ হতে চাই
এক পাখায়ই হবে আমাদের বিচরণ
তখন সত্যই আমাদের একমাত্র আশ্রয়।
সব তো দেখা যায় না
দেখলেও সবটুকু বোঝা যায় না
যেটুকু মেনে নিই
তার সবটুকু মানি না।
আসলে-
যুদ্ধ তো ধৈর্যের
যুদ্ধ মগজের
যুদ্ধ মানুষের
মগজহীনদের শরীরে।
আমরা স্বপ্নের মতো লিখি-আঁকি
আবার লিখবার মতো-উড়ি
আমরা উড়তে চাই ভিন্নভাবে
আমরা ভুলে গেছি সমস্ত অন্ধকার আর জটিলতা
আমরা ভুলে গেছি ব্যস্ততা ও বাস্তবতা
আমরা তর্কের যুক্তি বা যুক্তির তর্কে নেই।
দ্রুতগামী সময়, অসম্মানের মুহূর্ত, বুঝে যাওয়া অন্ধকার জ্যোৎস্না
বস্তুত ভুলভাবে ছড়ানো নিরীহ সময়।
কর্কশও কবিতা হয়ে যায়-
কতভাবে ভাবি
কতভাবে দেখি
জাগিয়ে দেয়া ক্ষণস্থায়ী ভূত।
শোবার ঘরে ভূত, দরজায় জমেছে বাসরলতা
আত্মগ্লানি, চারিদিকে অন্ধকার, দেয়ালে ভেংচি কাটে অন্ধকার চাঁদ।
বাঁচতেই যদি হয়, একমাত্র হয়েই বাঁচতে চাই
বাঁচতে চাই ষড়ঋতুর ভিড়ে তোমার নরম শিশিরে।