
প্রতীকী ছবি
নিজ চেহারার সাত ছায়া খোঁজে শরীরের উপভাগ। সেই তো নিয়ে এলে ধূসর প্রান্তে!
নিরবতার শব্দময়তা বৃক্ষের মতো বুকের মরুকরণে; প্রলম্বিত ছায়ায় বাড়ে তৃষ্ণার পরিধি...
নিশিপদ্মের এখনও ভাঙে নি ঘুম! তবে ক্যানো এতোটা পথ ব্যর্থ পরিভ্রমণ করালে?
প্রজাপতি থেকে শুঁয়োপোকায় রূপান্তরিত হলো চাওয়ারা। জলের সামান্য সুভাস ছিটিয়ে
গঙ্গা-গল্পের কতটা গভীরে ঢোকা যায়! সেই তো ডানায় ঢেলে দেবে জীবনের কাতর ক্লান্তি!
বোধিবৃক্ষের তলে জলসিঞ্চনে কতোটা পুণ্য হলো জীবনের? সুজাতা কোথায়? রাধিকা?
সমুদ্রকুয়াশার মাঝে রোদের স্বপ্ন দেখে চোখ। পালে হাওয়া লাগলেই উড়ে যাবে
অপেক্ষা-আক্ষেপ; তিন সংহিতায় তথাগত জীবন। শিশির সিক্ত শিউলিও পোড়ে রোদে;
যাতনা ছাড়া বিশুদ্ধ সুখ হয় না।