
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলা সরকারী হাসপাতালের পর তাড়াইল উপজেলা সরকারী হাসপাতালেও চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ করে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে কর্মরত ছয়জন চিকিৎসক, একজন নার্স, অন্যান্য স্বাস্থ্য কর্মী ছয়জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
এছাড়া সতর্কতার কারণে হাসপাতালের বাকি পাঁচজন চিকিৎসককেও হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আলমাছ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন এ অবস্থায় স্বাভাবিক কারণেই চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হয়েছে।
এর আগে তিনজন চিকিৎসক, একজন নার্স ও আটজন অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী করোনা আক্রান্ত এবং বাকি এগারোজন চিকিৎসককেও হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানোর কারণে গত ১৪ এপ্রিল তারিখে করিমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালও চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য মতে, কিশোরগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত ২৫ জন চিকিৎসক, সাতজন নার্স ও ১৫ জন স্বাস্থ্য কর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।