হাসিনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ নিয়ে ভারত 'অবগত' থাকলেও কিছুই করতে পারেনি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৩২

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর। সংগৃহীত
শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে বাংলাদেশে তৈরি হওয়া গণবিক্ষোভ সম্পর্কে ভারত অবগত ছিল বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর। তবে ভারতের খুব একটা বেশি কিছু করার ছিল না বলে জানান তিনি।
শনিবার জয়শংকর দেশটির বৈদেশিক নীতি বিষয়ক সংসদীয় কমিটিকে এমন তথ্য জানিয়েছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
কমিটিকে জয়শংকর আরও জানান, শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করার মতো প্রয়োজনীয় প্রভাব নয়াদিল্লির ছিল না। তারা কেবল হাসিনাকে পরামর্শ দিতে পারতেন।
তিনি দাবি করেন, পরিস্থিতি যে শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে তা শুধু ভারতই নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক অংশীদারও অবগত ছিল।
দ্য হিন্দু জানতে পেরেছে, কমিটির সামনে এ সময় তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের সাক্ষাৎকারের বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বিবিসিকে দেওয়া যে সাক্ষাৎকারে তুর্ক দাবি করেছিলেন, আন্দোলন দমন না করতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছিল।
গত পাঁচ আগস্ট এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী পদ ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। পরে একটি সামরিক বিমানে সেদিনই তিনি ভারতে পালিয়ে যান। একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, বর্তমানে তিনি নয়াদিল্লি অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশ সরকার চাইছে, বিচার করার জন্য শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে। নয়াদিল্লির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে ফেরতও চাওয়া হয়েছে। তবে নয়াদিল্লি এ বিষয়ে এখনও কিছু জানায়নি।
শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে বাংলাদেশে তৈরি হওয়া গণবিক্ষোভ সম্পর্কে ভারত অবগত ছিল বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর। তবে ভারতের খুব একটা বেশি কিছু করার ছিল না বলে জানান তিনি।
শনিবার জয়শংকর দেশটির বৈদেশিক নীতি বিষয়ক সংসদীয় কমিটিকে এমন তথ্য জানিয়েছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
কমিটিকে জয়শংকর আরও জানান, শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করার মতো প্রয়োজনীয় প্রভাব নয়াদিল্লির ছিল না। তারা কেবল হাসিনাকে পরামর্শ দিতে পারতেন।
তিনি দাবি করেন, পরিস্থিতি যে শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে তা শুধু ভারতই নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক অংশীদারও অবগত ছিল।
দ্য হিন্দু জানতে পেরেছে, কমিটির সামনে এ সময় তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের সাক্ষাৎকারের বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বিবিসিকে দেওয়া যে সাক্ষাৎকারে তুর্ক দাবি করেছিলেন, আন্দোলন দমন না করতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছিল।
গত পাঁচ আগস্ট এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী পদ ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। পরে একটি সামরিক বিমানে সেদিনই তিনি ভারতে পালিয়ে যান। একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, বর্তমানে তিনি নয়াদিল্লি অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশ সরকার চাইছে, বিচার করার জন্য শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে। নয়াদিল্লির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে ফেরতও চাওয়া হয়েছে। তবে নয়াদিল্লি এ বিষয়ে এখনও কিছু জানায়নি।
শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে বাংলাদেশে তৈরি হওয়া গণবিক্ষোভ সম্পর্কে ভারত অবগত ছিল বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর। তবে ভারতের খুব একটা বেশি কিছু করার ছিল না বলে জানান তিনি।
শনিবার জয়শংকর দেশটির বৈদেশিক নীতি বিষয়ক সংসদীয় কমিটিকে এমন তথ্য জানিয়েছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
কমিটিকে জয়শংকর আরও জানান, শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করার মতো প্রয়োজনীয় প্রভাব নয়াদিল্লির ছিল না। তারা কেবল হাসিনাকে পরামর্শ দিতে পারতেন।
তিনি দাবি করেন, পরিস্থিতি যে শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে তা শুধু ভারতই নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক অংশীদারও অবগত ছিল।
দ্য হিন্দু জানতে পেরেছে, কমিটির সামনে এ সময় তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের সাক্ষাৎকারের বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বিবিসিকে দেওয়া যে সাক্ষাৎকারে তুর্ক দাবি করেছিলেন, আন্দোলন দমন না করতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছিল।
গত পাঁচ আগস্ট এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী পদ ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। পরে একটি সামরিক বিমানে সেদিনই তিনি ভারতে পালিয়ে যান। একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, বর্তমানে তিনি নয়াদিল্লি অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশ সরকার চাইছে, বিচার করার জন্য শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে। নয়াদিল্লির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে ফেরতও চাওয়া হয়েছে। তবে নয়াদিল্লি এ বিষয়ে এখনও কিছু জানায়নি।
ভারত শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে বাংলাদেশে তৈরি হওয়া গণবিক্ষোভ সম্পর্কে ভারত অবগত ছিল বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর। তবে ভারতের খুব একটা বেশি কিছু করার ছিল না বলে জানান তিনি।
শনিবার জয়শংকর দেশটির বৈদেশিক নীতি বিষয়ক সংসদীয় কমিটিকে এমন তথ্য জানিয়েছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
কমিটিকে জয়শংকর আরও জানান, শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করার মতো প্রয়োজনীয় প্রভাব নয়াদিল্লির ছিল না। তারা কেবল হাসিনাকে পরামর্শ দিতে পারতেন।
তিনি দাবি করেন, পরিস্থিতি যে শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে তা শুধু ভারতই নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক অংশীদারও অবগত ছিল।
দ্য হিন্দু জানতে পেরেছে, কমিটির সামনে এ সময় তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের সাক্ষাৎকারের বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বিবিসিকে দেওয়া যে সাক্ষাৎকারে তুর্ক দাবি করেছিলেন, আন্দোলন দমন না করতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছিল।
গত পাঁচ আগস্ট এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী পদ ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। পরে একটি সামরিক বিমানে সেদিনই তিনি ভারতে পালিয়ে যান। একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, বর্তমানে তিনি নয়াদিল্লি অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশ সরকার চাইছে, বিচার করার জন্য শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে। নয়াদিল্লির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে ফেরতও চাওয়া হয়েছে। তবে নয়াদিল্লি এ বিষয়ে এখনও কিছু জানায়নি।