সড়ক সংস্কারে ধীরগতি, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

রংপুর প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১২:২১

রংপুরের পায়রা চত্ত্বরের ব্যস্ততম মিঠুর গলি সড়কে উন্নয়ন কাজে ধীরগতিতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে পথচারিদের। এছাড়া কাজে ধীরগতির কারণে সামান্য সৃষ্টির পানিতে কাদাপানিতে একাকার হয়ে যাচ্ছে সড়কটি। এতে বাণিজ্যিক এ এলাকায় জনদুর্ভোগ বাড়ছে।
জানা যায়, নগরীর মিঠুর গলির বর্তমানের ১৪ ফুট প্রস্থের রাস্তাটি বাড়িয়ে ড্রেনসহ ১৬ ফুট ৯ ইঞ্চি রাস্তা করতে জাইকার অর্থায়নে ২০১৯ সালের মে মাসে প্রকল্পটি পাশ করে রংপুর সিটি করপোরেশন। করোনাকালে টেন্ডারসহ অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষে চলতি বছরের আগস্ট মাস থেকে রাস্তাটির উন্নয়ন কাজ শুরু হয়। এর দুই পাশে সোনালী ব্যাংক, বেকারি, ইলেষ্ট্রনিক্স সামগ্রী, ওষুধের দোকানসহ বিভিন্ন পণ্যের শতাধিক দোকান রয়েছে।
প্রতিদিন ওই সড়কে রংপুর নগরীরসহ বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষ দোকানপাটগুলোতে কেনাকাটা করতে আসেন। রাস্তা কাম ড্রেন নির্মাণ কাজের জন্য রাস্তার দুই পাশে খোড়াখুড়ি করা হলেও প্রায় এক মাস ধরে তা ফেলে রেখেছেন ঠিকাদার। ফলে ওই রাস্তায় থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক, চলাচলকারী সাধারণ মানুষ ও এলাকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগ এখন চরমে পৌঁছেছে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার খাইরুল কবির রানা বলেন, শর্ত সাপেক্ষে সাব ঠিকাদারকে কাজটি বরাদ্দ করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া রাস্তার কাজে ত্রুটি হলে তার দায়-দায়িত্ব সাব ঠিকাদার বহন করবেন চুক্তিতে একথাও উল্লেখ করেছে।
এ বিষয়ে রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ইতিমধ্যে রাস্তার কাজের ধীরগতির কারণে ঠিকাদারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। নিয়ম মেনে সময়মতো কাজ শেষ করতে না পারলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও আশ্বস্থ করেন মেয়র।
সড়ক সংস্কারে ধীরগতি, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ
রংপুরের পায়রা চত্ত্বরের ব্যস্ততম মিঠুর গলি সড়কে উন্নয়ন কাজে ধীরগতিতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে পথচারিদের। এছাড়া কাজে ধীরগতির কারণে সামান্য সৃষ্টির পানিতে কাদাপানিতে একাকার হয়ে যাচ্ছে সড়কটি। এতে বাণিজ্যিক এ এলাকায় জনদুর্ভোগ বাড়ছে।
জানা যায়, নগরীর মিঠুর গলির বর্তমানের ১৪ ফুট প্রস্থের রাস্তাটি বাড়িয়ে ড্রেনসহ ১৬ ফুট ৯ ইঞ্চি রাস্তা করতে জাইকার অর্থায়নে ২০১৯ সালের মে মাসে প্রকল্পটি পাশ করে রংপুর সিটি করপোরেশন। করোনাকালে টেন্ডারসহ অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষে চলতি বছরের আগস্ট মাস থেকে রাস্তাটির উন্নয়ন কাজ শুরু হয়। এর দুই পাশে সোনালী ব্যাংক, বেকারি, ইলেষ্ট্রনিক্স সামগ্রী, ওষুধের দোকানসহ বিভিন্ন পণ্যের শতাধিক দোকান রয়েছে।
প্রতিদিন ওই সড়কে রংপুর নগরীরসহ বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষ দোকানপাটগুলোতে কেনাকাটা করতে আসেন। রাস্তা কাম ড্রেন নির্মাণ কাজের জন্য রাস্তার দুই পাশে খোড়াখুড়ি করা হলেও প্রায় এক মাস ধরে তা ফেলে রেখেছেন ঠিকাদার। ফলে ওই রাস্তায় থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক, চলাচলকারী সাধারণ মানুষ ও এলাকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগ এখন চরমে পৌঁছেছে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার খাইরুল কবির রানা বলেন, শর্ত সাপেক্ষে সাব ঠিকাদারকে কাজটি বরাদ্দ করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া রাস্তার কাজে ত্রুটি হলে তার দায়-দায়িত্ব সাব ঠিকাদার বহন করবেন চুক্তিতে একথাও উল্লেখ করেছে।
এ বিষয়ে রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ইতিমধ্যে রাস্তার কাজের ধীরগতির কারণে ঠিকাদারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। নিয়ম মেনে সময়মতো কাজ শেষ করতে না পারলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও আশ্বস্থ করেন মেয়র।