Logo
×

Follow Us

বাংলাদেশ

কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা: তদন্ত প্রতিবেদন ২৬ জানুয়ারি

Icon

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮ জানুয়ারি ২০২১, ১৯:৫৩

কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা: তদন্ত প্রতিবেদন ২৬ জানুয়ারি

ছবি: স্টার মেইল

রাজধানীর কলাবাগানে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নূর আমিনকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২৬ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদের আদালত এই আদেশ দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) আ.ফ.ম. আসাদুজ্জামানকে মামলাটি তদন্ত করে ২৬ জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের  জন্য আদেশ দেন তিনি।

এর আগে আসামি ফারদিন ইফতেখার দিহান আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) রাতে এ  ঘটনায় কলাবাগান থানায় আনুশকার বাবা মো. আল আমিন বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলার এজাহারে জানানো হয়, ফারদিন ইফতেখার দিহান বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) দুপুর আনুমানিক ১২টার দিকে স্কুলছাত্রী আনুশকাকে প্রেমে প্রলুব্ধ করে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর ৬৩/৪, লেক সার্কাস ডলফিন গলি, পান্থপথ, কলাবাগানের ফাঁকা বাসায় মেয়েটিকে নিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের সময় প্রচুর রক্তক্ষরণে মেয়েটি অচেতন হয়ে পড়ে। তখন বিবাদী দিহান ধর্ষণের বিষয়টি ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার জন্য মেয়েটিকে নিয়ে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যায়। সেখানে ভিকটিমের মৃত্যু হয়। সংবাদ পেয়ে কলাবাগান থানা পুলিশের একটি দল দ্রুত হাসপাতালে যায়। খবর পেয়ে আনুশকার তিন বন্ধু হাসপাতালে গেলে পুলিশ তাদেরও আটক করে। পরে চারজনকে কলাবাগান থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পুলিশ পরে স্কুলছাত্রীর লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

পুলিশের এসি আবুল হাসান বলেন, মেয়েটির শরীরে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন আলামত জব্দ করেছে।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫