
হোটেল, রেস্তোরাঁ ও খাবার দোকানসমূহে আসন সংখ্যার অর্ধেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা প্রদান করতে পারবে। ফাইল ছবি
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে চলমান সর্বাত্মক বিধিনিষেধ আরেক দফ বাড়িয়ে ৩০ মে পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী হোটেল, রেস্তোরাঁ ও খাবারের দোকানে ধারণক্ষমতার ৫০ শতাংশ আসনে গ্রাহকসেবা প্রদান করা যাবে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে আজ রবিবার (২৩ মে) নতুন করে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, হোটেল, রেস্তোরাঁ ও খাবার দোকানসমূহে আসন সংখ্যার অর্ধেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা প্রদান করতে পারবে।
এর আগে গতকাল শনিবার (২২ মে) দেশের সব রেস্টুরেন্ট পুরোপুরি খুলে দেয়ার দাবি জানায় বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই রেস্টুরেন্ট চালু করতে চান মালিকেরা।
সংগঠনটির নেতারা বলেন, করোনা অতিমারির কারণে সারাদেশে প্রায় ৩০ শতাংশ হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ হয়ে গেছে। অর্ধেকের মালিকানা বদল হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী সোমবার থেকে হোটেল-রেস্তোরাঁয় বসিয়ে গ্রাহকদের খাবার খাওয়াতে এবং বিক্রি করতে চান মালিকরা।
এর আগে করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধের প্রজ্ঞাপনে বলা ছিল, খাবারের দোকান ও হোটেল-রোস্তোরাঁগুলো কেবল খাদ্য বিক্রি ও সরবরাহ করতে পারবে। এই বিক্রির ক্ষেত্রে অনলাইন কিংবা সরাসরি কিনে নিয়ে আসার সুযোগ পেয়েছেন গ্রাহকরা। রেস্তোরাঁয় বসে খাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি।
নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী হোটেল-রেস্তোরাঁ ও খাবারের দোকানে ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক মানুষ বসে খাবার খেতে পারবে।