
ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইয়ুম
ভারতের মহারাষ্ট্রের নাগপুরের হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাইলট নওশাদ আতাউল কাইয়ুমকে বাঁচানো গেল না। আজ সোমবার (৩০ আগস্ট) নাগপুরের কিংসওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ শাখার উপ মহাব্যবস্থাপক তাহেরা খন্দকার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরা হাসপাতাল থেকে জানতে পেরেছি, তিনি ইন্তেকাল করেছেন।’
মাস্কাট থেকে ঢাকায় ফেরার পথে গত শুক্রবার (২৭ আগস্ট) মাঝ আকাশে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। নাগপুরে জরুরি অবতরণের পর গত তিনদিন কিংস ওয়ে হাসপাতালে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। আজ সেখানেই তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পাইলট অ্যাসোসিয়েশন (বাপা) সভাপতি মাহবুবুর রহমান জানান, ক্যাপ্টেন নওশাদের বয়স হয়েছিল ৪৫ বছরের বেশি। তার মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সব মহল থেকে প্রয়োজনীয় উদোগ নেয়া হচ্ছে।
এর আগে ক্যাপ্টেন নওশাদের কাজিন ফারহানা শিফা ফেসবুক পোস্টে এই বৈমানিকের মৃত্যুর খবর জানান।
কিংসওয়ে হাসপাতালের মেডিকেল সার্ভিসেসের পরিচালক সুভরজিৎ দাশগুপ্ত, ক্রিটিক্যাল কেয়ার ফিজিশিয়ান রঞ্জন বারোকার এবং বীরেন্দ্র বেলেকারের অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন ক্যাপ্টেন নওশাদ।