
রাজধানীতে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে শুরু হয় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। সকালে বৃষ্টির মাত্রা আরো বেড়েছে। সঙ্গে যোগ হয়েছে হিম শীতও।
ভোর থেকে শুরু হয়ে সকাল ৯টা পর্যন্ত পৌষের বৃষ্টি স্থায়ী ছিলো।
সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় ঢাকার ভোরের রাস্তা অন্যান্য দিনের চেয়ে তুলনামূলকভাবে ফাঁকা ছিল।
অবশ্য শুক্রবারেও যাদের অফিস থাকে তারা বিড়ম্বনায় পড়েছেন। বৃষ্টির সঙ্গে ভোগান্তি বেড়েছে যানবাহনের অভাবের কারণে। চড়া ভাড়া হাঁকিয়েছেন রিকশা ও সিএনজি অটোরিকশা চালকরা।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায়। আগামী দুই দিন এ অবস্থার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হবে না।
সারাদেশের রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। আগামী পাঁচ দিনের শেষের দিকে রাতের তাপমাত্রা আরো কমতে পারে।
জানুয়ারি মাসের আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই মাসে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এর মধ্যে দুটি শৈত্যপ্রবাহ তীব্র আকার ধারণ করতে পারে। একটি শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে মৃদু থেকে মাঝারি।