করোনার ভ্যাকসিন তৈরির উদ্যোগ গ্ৰহণ করেছে জনসন অ্যান্ড জনসন। তবে কবে তা পাওয়া যাবে, নিশ্চিত নয়। 

এ ঘোষণার পরেই কোম্পানিটির শেয়ারের দাম প্রায় ৮ শতাংশ বেড়েছে। 

কোম্পানিটির তরফ থেকে বলা হয়েছে, এ বছর সেপ্টেম্বরের মধ্যে মানুষের শরীরে তা পরীক্ষা করা সম্ভব হবে। আগামী বছরের শুরুতে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ শেষ হবে।

গোটা দুনিয়া এখন করোনা ত্রাসে আতঙ্কিত। সবার মনেই প্রশ্ন, কবে তৈরি হবে করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক? এ সময় বিশ্বের কাছে সুখবর নিয়ে এসেছে ‘জে অ্যান্ড জে’। যদিও এটি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নয়। তাও তারা উদ্যোগী হয়েছে কোভিড-১৯ এর প্রতষেধক তৈরির। আমেরিকার 'বায়োমেডিক্যাল অ্যাডভান্সড রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলোপমেন্ট অথারিটি' একাজে ব্যয় করবে এক বিলিয়ান ডলার।

অন্যদিকে কোভিড-১৯-এর প্রতিষেধক তৈরিতে তৎপর চীন। তাদের দাবী করোনার এই প্রতিষেধক আবিষ্কারে তারা  প্রায় সফল্যের দোরগোড়ায়। চীনের এ পরীক্ষা সফল হলে তারা অন্যান্য দেশেও করোনা প্রতিষেধক তৈরির গবেষণা চালাবে বলে জানিয়েছে তারা। গত ১৬ মার্চ থেকে চীনের উহানে করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম পর্যায় শুরু হয়েছে। এ মাসে চীনা প্রতিষেধকের সাফল্যের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।