ছবি: সংগৃহীত
দেশের জ্বালানি তেলের সরবরাহ নিশ্চিত করতে সাতটি দেশ থেকে ১৪ লাখ ২৫ হাজার টন জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন সময়ে এসব জ্বালানি তেল আনা হবে।
এই সাতটি দেশ হচ্ছে ইন্দোনেশিয়া, আরব আমিরাত, ভারত, চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এবং ওমান। মোট আটটি প্রতিষ্ঠান থেকে এই তেল আমদানি করা হবে। এতে ব্যয় হবে ১১ হাজার ৪৭৯ কোটি ৪ লাখ টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান থেকে জিটুজি ভিত্তিতে ২০২৫ সালের জানুয়ারি টু জুন সময়ের জন্য পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) ২০২৫ সালের পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির প্রস্তাব গত বছরের ২৪ অক্টোবর সিসিইএ বৈঠকে নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়।
জ্বালানি তেলের মধ্যে রয়েছে- গ্যাস অয়েল ৮ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন, জেট এ-১: ১ লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন, মোগ্যাস ৭৫ হাজার মেট্রিক টন, ফার্নেস অয়েল ২ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ৩০ হাজার মেট্রিক টন মেরিন ফুয়েল।
জানা গেছে, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান থেকে জি-টু-জি ভিত্তিতে ২০২৫ সালের জানুয়ারি টু জুন সময়ের জন্য পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
এর আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) ২০২৫ সালের পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির প্রস্তাব গত বছরের ২৪ অক্টোবর সিসিইএ সভায় নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছে।