
প্রতীকী ছবি।
আজ বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য ‘অসম বিশ্বে মানসিক স্বাস্থ্য’। বিশ্বে করোনার কারণে অসমতা বাড়ায় মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহার মানসিক চাপকে আরও বাড়াচ্ছে বলেও মত তাদের। এক বাণীতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা খাতে আরও মনোযোগী হওয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যানজটের শহর হিসেবে বিশ্বে প্রথম ঢাকা। বায়ু দূষণের শীর্ষেও বাংলাদেশের রাজধানী। করোনার কারণে ৪২ শতাংশ মানুষ এখন দরিদ্র। যানযট, দূষণ, দারিদ্র সবই বাড়াচ্ছে মানসিক চাপ। এ জন্য ঢাকার ৭১ শতাংশ মানুষই বিষন্নতায় ভুগছে। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার গবেষণা দিচ্ছে এসব তথ্য। তবে মানসিক চাপ বাড়লেও কেউ মনোরোগবিদদের পরামর্শ নিতে চান না।
বেকারত্ব, কর্মস্থলের সমস্যা, পারিবারিক অশান্তি, মাদকের আগ্রাসন, প্রযুক্তি নির্ভরতা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহারসহ নানা কারণে মানসিক চাপ বাড়ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
হেড অব হেলথ ইকোসিস্টেম এন্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, হেলথকেয়ার সলিউশনস হাসপাতাল মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের পরিসংখ্যান বলছে, দেশে প্রাপ্ত বয়স্কদের ১৬ দশমিক ১ ভাগ মানসিক রোগে ভুগছেন। আর আঠারো বছরের কম বয়সীদের এ হার ১৮.৪ শতাংশ।