নীলফামারীতে সূর্যমুখী চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের

নীলফামারী প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০৪ মার্চ ২০২৩, ১১:৩৪

বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে চাষ হচ্ছে সূর্যমুখী ফুল। ছবি: নীলফামারী প্রতিনিধি
কেবল সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য নয়, এখন বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যেও চাষ হচ্ছে সূর্যমুখী ফুলের। দেশের ভোজ্যতেলের সংকট নিরসনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকেও সূর্যমুখী চাষে কৃষদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে সার ও বীজ।
নীলফামারীর ডোমারে সূর্যমুখী চাষাবাদে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের। উপজেলায় এবার সরকারী প্রণোদনায় এক একর জমিতে তেল জাতীয় শস্য সূর্যমুখী চাষ করা হচ্ছে। বর্তমানে ফুলে ফুলে ভড়ে উঠেছে খেত। লাভের আশা করছেন হরিনচড়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের প্রতিবন্ধী কৃষক সুবাস চন্দ্র রায়।
তিনি বলেন, আমি বর্গা চাষি। আমাকে বিনা মূল্যে সার ও বীজের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন ডোমার উপজেলার উপ-সহকারী কৃষি অফিসার নাজির হোসেন। আবাদে মোট খরচ আট হাজারের উপরে হতে পারে। জমিতে যেন ভালো ফলন পাই, সে কারণে প্রতি সপ্তাহে আমাকে পরামর্শ দিতে আসেন স্যার।
উপ-সহকারী অফিসার বলেন, কম খরচে সূর্যমুখী আবাদ করা যায়। ৩৩ শতাংশ জমিতে সর্বোচ্চ ২৬৬ কেজি অথবা নিম্নে ১৬০ কেজি ফলন হতে পারে।
ডোমার উপজেলার কৃষি অফিসার (কৃষিবিদ) আনিছুজ্জামান বলেন, এবারে উপজেলায় এক একর জমিতে সূর্যমুখী চাষ হয়েছে। দেশে ভোজ্যতেলের সংকট নিরশনে কৃষিসম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে সূর্যমুখী চাষাবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করণে কাজ করে যাচ্ছে।