Logo
×

Follow Us

জেলার খবর

বরিশালের ১৭ আসনে নৌকার বিজয়ে বাধা ৩৯ বিদ্রোহী

Icon

খান রুবেল, বরিশাল

প্রকাশ: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৪৬

বরিশালের ১৭ আসনে নৌকার বিজয়ে বাধা ৩৯ বিদ্রোহী

ব্যালট বক্স। ফাইল ছবি

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মনোনয়ন দাখিল শেষ হয়েছে গত ৩০ নভেম্বর। শেষ দিন পর্যন্ত বরিশাল বিভাগের ২১টি সংসদীয় আসনে মনোনয়নপত্র জমা হয়েছে মোট ১৭২টি। আসনগুলোতে সবমিলিয়ে ১৫-২০টির মতো দল অংশগ্রহণ করেছে। এর বাইরে নৌকার প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াচ্ছে নিজ দল আওয়ামী লীগের ৪৩ জন নেতা।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আসন্ন নির্বাচনে জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টিসহ একাধিক দল অংশগ্রহণ করলেও ভোটে মাঠে নৌকার প্রধান প্রতিপক্ষ হবে আওয়ামী লীগ। নৌকার বিজয় নিশ্চিত হতে ছোটগুলোর পাশাপাশি লড়তে হবে নিজ দলের মনোনয়ন বঞ্চিত স্থানীয় প্রভাবশালী এবং জনপ্রিয় নেতাদের সঙ্গে। এমনকি প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোটে নৌকার বিজয়ে বড় বাধা স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই।

বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল বিভাগের ২১টি আসনে ১৭২টি মনোনয়নপত্র জমা হয়েছে। যার মধ্যে ৪১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এই ৪৩ জনের মধ্যে ৩৯ জনই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। যাদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান এবং সাবেক সংসদ সদস্য, মেয়র এবং উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্থানীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের দলীয় পদধারী নেতা। স্থানীয় পর্যায়ে যাদের জনপ্রিয়তাও রয়েছে। এমনকি স্থানীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের সমর্থনও রয়েছে অনেক আসনে।

তবে ২১টি আসনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাই আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেনের পটুয়াখালী-১, আওয়ামী লীগের বর্ষিয়ান নেতা আমির হোসেন আমুর ঝালকাঠি-২ এবং ভোলা-২ আলী আজম মুকুলের আসনে নেই স্বতন্ত্র প্রার্থী।

নির্বাচন অফিসের তথ্য মতে, বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫৫টি মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে বরিশাল জেলার ৬টি আসনে। ছয়টি আসনের ৫টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে। এর মধ্যে বরিশাল সদর-৫ আসনটি রয়েছে সর্বোচ্চ আলোচনায়। এ আসনে দুজন বিদ্রোহী প্রার্থী হলেও আলোচনায় আছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল সিটির সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ।

তিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় অনেকটা চিন্তিত আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহিদ ফারুক শামীম। কেননা মহানগর, জেলা এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের বৃহৎ অংশ প্রকাশ্যেই সমর্থন জানিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিক আবদুল্লাহকে। যারা সাদিক আবদুল্লার মনোনয়ন সংগ্রহ থেকে দাখিলও করেছেন। যদিও জাহিদ ফারুক শামীমের পক্ষে রয়েছেন সাদিক আবদুল্লাহ বিরোধী মহানগর, জেলা এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। যে কারণে আসনটিতে একাধিক দলের প্রার্থী থাকলেও লড়াইটা নৌকা এবং বিদ্রোহীর মধ্যেই হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

অপরদিকে, বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. শাম্মী আহমেদের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন সংসদ সদস্য পংকজ নাথ। স্থানীয়রা বলছেন, হিজলা এবং মেহেন্দিগঞ্জ আওয়ামী লীগে বিভক্তি রয়েছে। গত ১০ বছরে পংকজ বিরোধীরা জোট বেধেছেন শাম্মির সাথে। এরপরও স্থানীয় পর্যায়ে ভোটের হিসাব নিকাশে পংকজ নাথকেই শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে দেখছেন স্থানীয় ভোটার এবং রাজনৈতিক মহল।

এদিকে বরিশাল-৩ আসনে ৬টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন দুইজন। এদের মধ্যে একজন বাবুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আতিকুর রহমান। ২০১৮ সালের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন তিনি। আসন্ন নির্বাচনে দলের মনোনয়ন না পাওয়ায় আবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

যদিও আসনটিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খালেদ হোসেন স্বপন মনোনয়ন পেলেও শেষ পর্যন্ত আসন ধরে রাখতে পারবেন কী-না তা নিয়ে ধোয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ। কেননা জোটের স্বার্থে এবার আসনটি ছাড়তে হতে পারে ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন অথবা জাতীয় পার্টির টিপুকে। না হলে ভোটের লড়াই চতুর্মুখি হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীর সংখ্যা সর্বোচ্চ। এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল হাফিজ মল্লিক। তিনি বাকেরগঞ্জের বাসিন্দা হলেও থাকেন ঢাকায়। সে তুলনায় আলোচনা রয়েছেন সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করা বাকেরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুল আলম চুন্নু। তাকে ছাড়াও নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে লড়তে হবে জাতীয় পার্টি, জাসদসহ অন্য দল এবং ৬ জন বিদ্রোহী প্রার্থীর সঙ্গে। সে কারণে ভোটের হিসেব নিকেশে পিছিয়ে যাচ্ছে বাকেরগঞ্জের নৌকা।

আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আরো যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তারা হলেন- জাকির খান সাগর, শাহরিয়ার মিয়া, বরিশাল জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খান আলতাফ হোসেন ভুলু, রাজীব আহম্মেদ তালুকদার, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শাহবাজ মিয়া, নূর এ আলম শিকদার ও কামরুল ইসলাম খান।

বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে নৌকার বিপক্ষে বিদ্রোহী হয়েছেন দুইজন। এরা হলেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য একে ফাইয়াজুল হক রাজু ও সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল ইসলাম মনি। এদের দুজনেরই স্থানীয় পর্যায়ে ইজেম রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে আসনটিতে নৌকার টিকিট পাওয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুসের পক্ষে রয়েছে উজিরপুর ও বানারীপাড়া উপজেলা এবং পৌর আওয়ামী লীগ। স্থানীয় পর্যায়ে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকলেও অন্য দলের সঙ্গে ভোট যুদ্ধে লড়তে বাধা হতে পারে দুই বিদ্রোহী প্রার্থী।

বরিশালের ৬টি আসনের বাইরে বিভাগের অপর ৫টি জেলার সংসদীয় আসনেও আওয়ামী লীগের নৌকার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক বিদ্রোহী। পটুয়াখালীর ৪টি সংসদীয় আসনের তিনটিতেই নৌকার প্রতিপক্ষ হচ্ছেন আওয়ামী লীগের ৭ জন বিদ্রোহী প্রার্থী।

পটুয়াখালী-১ আসনে বিদ্রোহী না থাকলেও পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত আ.স.ম ফিরোজের নৌকার বিপক্ষে দুইজন শক্তিশালী বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। এরা হলেন- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হাসিব আলম তালুকদার এবং অপরজন নূর মোহাম্মদ।

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা ও দশমিনা উপজেলা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এসএম শাহাজাদার বিপক্ষে বিদ্রোহী হিসেবে রয়েছেন বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আবুল হোসেন।

এছাড়া পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মো. মহিববুর রহমানের বিপক্ষে তিনজন বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। এরা হলেন- কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক মন্ত্রী মাহবুবুর রহমান তালুকদার, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাবিবুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য আবদুল্লাহ আল লিটন।

ভোলা জেলার ৪টি আসনের মধ্যে ৩টিতেই আওয়ামী লীগের মোট ছয়জন বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ভোলা সদর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলের হেবিওয়েট তোফায়েল আহমেদের নৌকার বিপক্ষে দুজন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এরা হলেন- মিজানুর রহমান ও সিদ্দিকুর রহমান। তবে বিদ্রোহী নেই ভোলা-২ (দৌলতখান ও বোরহানউদ্দিন) আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুলের বিপক্ষে।

ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত বর্তমান সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। এর মধ্যে একজন তার স্ত্রী ফারজানা চৌধুরী। বাকি দুজন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। এরা হলেন- আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) জসিম উদ্দিন এবং অপরজন আলমগীর।

এছাড়া ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য আবুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকবের নৌকার বিপক্ষে একজন বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। তিনি হলেন আবুল ফয়েজ।

ঝালকাঠি জেলার দুটি সংসদীয় আসনের মধ্যে ঝালকাঠি-১ আসনেই তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। আসনটিতে প্রথমে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান বজলুর রহমান হারুন। পরবর্তীতে ওই আসন থেকে বিএনপির বহিষ্কৃত ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরকেও মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। যে কারণে তারা দুইজন ওই আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এর বাইরেও মনিরুজ্জামান মনির, ইসমাইল হোসেন ও নুরুল আলম নামের তিনজন রয়েছেন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে। তবে ঝালকাঠি-২ অর্থাৎ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আমির হোসেন আমুর আসেন নেই বিদ্রোহী প্রার্থী।

বরিশালের দুটি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী চারজন। এদের মধ্যে তিনজন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন। এর মধ্যে বরগুনা-১ (আমতলী, তালতলী ও বরগুনা সদর) আসনে পাঁচবারের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু’র নৌকা প্রতীকের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সরোয়ার টুকু, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খলিলুর রহমান এবং আমতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম সরোয়ার ফোরকান। এছাড়া আমতলী উপজেলার স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নামের একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে।

অপরদিকে বরগুনা-২ (বামনা, বেতাগী ও পাথারঘাটা) আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা। এ আসনেও রফিকুল ইসলাম নামের একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন।

পিরোজপুরের তিনটি আসনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন সাতজন। এর মধ্যে পিরোজপুর-১ (পিরোজপুর-ইন্দুরকানী-নাজিরপুর) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আওয়ামী লীগ মনোনীত অ্যাডভোকেট শ. ম. রেজাউল করিমের আসনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য একেএমএ আউয়াল, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল আহসান গাজী।

পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া-কাউখালী-নেছারাবাদ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কানাই লাল বিশ্বাসের বিপক্ষে একমাত্র বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মহারাজ।

তাছাড়া পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আশরাফুর রহমানের বিপক্ষে চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। এরা হলেন শামীম শাহ নেওয়াজ, আবুল তারেক মৃধা, সুধীর রঞ্জন এবং শহীদুল ইসলাম। তবে আসনটিতে জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আসনটির বর্তমান সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫