Logo
×

Follow Us

জেলার খবর

ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত

Icon

লালমনিরহাট প্রতিনিধি

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬:০৯

ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত

আজ দিনভর দেখা মিলে নাই সূর্যের । ছবি: লালমনিরহাট প্রতিনিধি

ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় লালমনিরহাটের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঠাণ্ডায় বেশি কষ্ট পাচ্ছে শিশ-বৃদ্ধসহ সকল বয়সের মানুষজন। প্রচণ্ড শীতেও ক্ষেতে কাজ করছে নিম্নে আয়ের মানুষরা। গতকাল শনিবার দুপুরের দিকে কয়েক ঘণ্টার জন্য সূর্যের দেখা মিললেও আজ দিনভর সূর্যের দেখা মিলছে না।

আজ রবিবার (১০ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে পুরো জেলা। মহাসড়ক গুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত  বিকাল ৪টার দিকেও সূর্যের দেখা মেলেনি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে হিমেল হাওয়ার সাথে অনুভূত হচ্ছে কনকনে ঠাণ্ডা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষরা। হাড় কাঁপানো শীতে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না মানুষজন। অনেকে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখন থেকে প্রতিদিনই তাপমাত্রা কমতে থাকবে বলে তিনি জানান।

সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান সুজন বলেন, দুইদিন ধরে অতিরিক্ত শীত পড়েছে। এমন অবস্থা কয়েকদিন থাকলে মানুষের অবস্থা কাহিল হয়ে পড়বে। সবচেয়ে বেশি কষ্টে পড়েছে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষজন।

 অটোচালক রমজান আলী বলেন, পেটের দায়ে অটো নিয়ে বের হয়েছি কিন্তু ঠান্ডায় যাত্রী পাচ্ছি না। 

সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ ইউনিয়নের তিস্তা পাড়ের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, তিস্তা তীরবর্তী এলাকায় শীতের তীব্রতা বেশি থাকে। গত দুইদিন থেকে প্রচুর শীত পড়ছে। এতে বয়স্ক ও শিশুরা কাবু হয়ে পড়ছে। জেলা প্রশাসকের কাছে দ্রুত শীতবস্ত্রে জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫