Logo
×

Follow Us

বিনোদন

লাশটি মডেল তারকা তিন্নির তা কেউ জানত না

Icon

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশ: ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১৮:২৪

লাশটি মডেল তারকা তিন্নির তা কেউ জানত না

মডেল-অভিনেত্রী তিন্নি। ছবি: সংগৃহীত

এক সময়ের জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী তিন্নি। ১১ নভেম্বর, ২০০২ সালে সকাল ৮টায় বুড়িগঙ্গা নদীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর নিচে পাওয়া যায় তার লাশ। তবে তিন্নি খুন হবার কয়েকদিন পর জানা যায় তার পরিচয়। এরমধ্যে বেওয়ারিশ হিসেবে লাশটি আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম কর্তৃক জুরাইন কবরস্থানে দাফন করা হয়।

লাশটি মডেল তারকা তিন্নির তা কেউ জানত না। মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গ থেকে লাশটি আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তরের সময় তুলে রাখা ছবি ২০০২ সালের ১৬ নভেম্বরেএকটি দৈনিক পত্রিকায় ছাপা হয়। পত্রিকায় ওই ছবি দেখে আত্মীয়-স্বজন লাশটি তিন্নির ছিল বলে শনাক্ত করেন।

তিন্নির চাচা সৈয়দ রেজাউল করিম কেরানীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। পত্রিকায় ছবি প্রকাশ না হলে হয়তো কেউ কোনোদিন জানত না লাশটি কার। কবর থেকে লাশ আবার তোলা হয়। আত্মীয়স্বজনও তিন্নির লাশ শনাক্ত করেন।  এরপর মিডিয়ায় বেশ তোলপাড় সৃষ্টি হয়।

তিন্নি ১৯৭৭ সালের ২২শে অক্টোবর ঢাকায় জম্মগ্রহণ করেন তিন্নি। তার পুরো নাম সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি। ২০০০ সালে আফজাল হোসেন তাকে মডেল হবার জন্য প্রস্তাব দেন। ইডেন কলেজে ইংরেজি বিভাগে পড়ে এমন সুযোগ পেয়ে মডেল হতে রাজি হন। কয়েক মাস পরে তিন্নি মডেলিং করেন হেনোলাক্স স্পট ক্রিমের একটি বিজ্ঞাপনে। এক বিজ্ঞাপন দিয়েই তিন্নি পৌঁছে যান হাজারো দর্শকদের হৃদয়ে। একের পর এক অভিনয় করেন স্টারশিপ কনডেন্সড মিল্ক, লিজান মেহেদী, গন্ধরাজ তেল, কোয়ালিটি আইস্ক্রিম রিচি জুসের বিজ্ঞাপনে। মৌ-এর পর তিন্নি হয়ে উঠেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া মডেল।

 

 

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫