
শতাধিক প্রজাতির দেশি-বিদেশি পদ্ম ও শাপলা ফুটে আছে একটি ছাদে। রং-বেরঙের শাপলা ও পদ্ম দেখে মনে হতেই পারে, এটি বোধহয় স্বর্গীয় উদ্যান। দেশি জাত ছাড়াও রাজীব দত্তের ছাদবাগানে শোভা পাচ্ছে বিদেশি জাতের পদ্ম ও শাপলা। রাজীবের এই বাগানটির অবস্থান খাগড়াছড়ি জেলার রামগড়ে, নিজস্ব বাড়ির ছাদে।
দশ বছর আগে শখের বসে বাড়ির ছাদে কয়েকটি পদ্মফুলের চারা রোপণ করেছিলেন রাজীব, সেখান থেকেই আজ শতাধিক জাতের পদ্ম ও শাপলার বাগান গড়েছেন তিনি। বর্তমানে তার সংগ্রহে আছে জুলিয়েট, মোহন গো, থাম্মু লোটাস, ব্রিডাল পিংক, অক্টোপাস, সুইটা, পিংক ক্লাউড, জিয়াং নান, সুপার লোটাস, জাকা পাংক, স্পাইডার লিলি, এন পারপেল জয়, গ্রিন লাভ লোটাস, কাবেরী পদ্ম, পিংক বাটারফ্লাই, নিউ সিক্রেট মিসট্রেস লোটাস, ডাওবেন পিনুয়ারি, উপল, ওয়াটার মেলন, মৃণালিনী, লক্ষ্মী, রানি রেড, ডি নাইন কাঞ্চন, ব্রাইডাল পিংক, মোহং, আখিলা, অরুনাভানি, মাংকালা উবলসহ বিভিন্ন জাতের শাপলা ও পদ্ম ফুল। শাপলা ও পদ্ম ছাড়াও রাজীবের বাগানে আছে বিভিন্ন জাতের গাঁদা, বেলি, শিউলি, টগর ও নীলকণ্ঠ ফুল।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জাতের শাপলা ও পদ্মের চারা সংগ্রহের পাশাপাশি রাজীব নিজে চারা উৎপন্ন ও বিক্রি করেন। জাতভেদে একেকটি চারা ২০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন তিনি। ক্রেতারা সরাসরি ও কুরিয়ার দুইভাবেই চারা সংগ্রহ করে। অনলাইনে অর্ডার করলে কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে যায় শৌখিন সেই মানুষটির বাগানে। পাশাপাশি শিখিয়ে দেন চারা রোপণের প্রক্রিয়া।
নিজের তৈরি ছাদবাগানের বিষয়ে রাজীব বলেন, ‘প্রায় ১০ বছর ধরেই আমি এই ছাদবাগান করে আসছি। ফুলের সৌন্দর্য আমাকে খুব কাছে টানে, তাই ফুলের চারা সংগ্রহ আমার নেশা বলা যায়। শাপলা ও পদ্মফুলের চারা সংগ্রহে আমার আগ্রহ বেশি। নির্দিষ্ট করে বললে পদ্মফুলের ক্ষেত্রেই আগ্রহটা সবচেয়ে বেশি, কারণ এটি সচরাচর দেখা যায় না। এই বাগানে অত বেশি আয় না হলেও আমার বাগানের খরচটা উঠে যায়। ভবিষ্যতে পদ্মফুলের উৎপাদন আরো বাড়াতে চাই।’
রাজীব পুরোদস্তুর চাকরিজীবী। পেশাগত কাজ শেষে বাকি সময়টি পদ্মবাগানের যত্নআত্তিতে কাটান তিনি। রাজীবের মা ও স্ত্রী বাগান পরিচর্যায় তাকে পূর্ণ সহযোগিতা করেন। সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ‘কেউ কথা রাখেনি’ কবিতায় প্রিয়তমাকে উদ্দেশ করে লিখেছেন ‘বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮টি নীল পদ্ম।’ ১০৮টি নীল পদ্ম না হলেও রাজীবের বাগানে বিরল জাতের পদ্মের যে দেখা মিলবে তা বলাই যায়।শতাধিক প্রজাতির দেশি-বিদেশি পদ্ম ও শাপলা ফুটে আছে একটি ছাদে। রং-বেরঙের শাপলা ও পদ্ম দেখে মনে হতেই পারে, এটি বোধহয় স্বর্গীয় উদ্যান। দেশি জাত ছাড়াও রাজীব দত্তের ছাদবাগানে শোভা পাচ্ছে বিদেশি জাতের পদ্ম ও শাপলা। রাজীবের এই বাগানটির অবস্থান খাগড়াছড়ি জেলার রামগড়ে, নিজস্ব বাড়ির ছাদে।
দশ বছর আগে শখের বসে বাড়ির ছাদে কয়েকটি পদ্মফুলের চারা রোপণ করেছিলেন রাজীব, সেখান থেকেই আজ শতাধিক জাতের পদ্ম ও শাপলার বাগান গড়েছেন তিনি। বর্তমানে তার সংগ্রহে আছে জুলিয়েট, মোহন গো, থাম্মু লোটাস, ব্রিডাল পিংক, অক্টোপাস, সুইটা, পিংক ক্লাউড, জিয়াং নান, সুপার লোটাস, জাকা পাংক, স্পাইডার লিলি, এন পারপেল জয়, গ্রিন লাভ লোটাস, কাবেরী পদ্ম, পিংক বাটারফ্লাই, নিউ সিক্রেট মিসট্রেস লোটাস, ডাওবেন পিনুয়ারি, উপল, ওয়াটার মেলন, মৃণালিনী, লক্ষ্মী, রানি রেড, ডি নাইন কাঞ্চন, ব্রাইডাল পিংক, মোহং, আখিলা, অরুনাভানি, মাংকালা উবলসহ বিভিন্ন জাতের শাপলা ও পদ্ম ফুল। শাপলা ও পদ্ম ছাড়াও রাজীবের বাগানে আছে বিভিন্ন জাতের গাঁদা, বেলি, শিউলি, টগর ও নীলকণ্ঠ ফুল।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জাতের শাপলা ও পদ্মের চারা সংগ্রহের পাশাপাশি রাজীব নিজে চারা উৎপন্ন ও বিক্রি করেন। জাতভেদে একেকটি চারা ২০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন তিনি। ক্রেতারা সরাসরি ও কুরিয়ার দুইভাবেই চারা সংগ্রহ করে। অনলাইনে অর্ডার করলে কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে যায় শৌখিন সেই মানুষটির বাগানে। পাশাপাশি শিখিয়ে দেন চারা রোপণের প্রক্রিয়া।
নিজের তৈরি ছাদবাগানের বিষয়ে রাজীব বলেন, ‘প্রায় ১০ বছর ধরেই আমি এই ছাদবাগান করে আসছি। ফুলের সৌন্দর্য আমাকে খুব কাছে টানে, তাই ফুলের চারা সংগ্রহ আমার নেশা বলা যায়। শাপলা ও পদ্মফুলের চারা সংগ্রহে আমার আগ্রহ বেশি। নির্দিষ্ট করে বললে পদ্মফুলের ক্ষেত্রেই আগ্রহটা সবচেয়ে বেশি, কারণ এটি সচরাচর দেখা যায় না। এই বাগানে অত বেশি আয় না হলেও আমার বাগানের খরচটা উঠে যায়। ভবিষ্যতে পদ্মফুলের উৎপাদন আরো বাড়াতে চাই।’
রাজীব পুরোদস্তুর চাকরিজীবী। পেশাগত কাজ শেষে বাকি সময়টি পদ্মবাগানের যত্নআত্তিতে কাটান তিনি। রাজীবের মা ও স্ত্রী বাগান পরিচর্যায় তাকে পূর্ণ সহযোগিতা করেন। সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ‘কেউ কথা রাখেনি’ কবিতায় প্রিয়তমাকে উদ্দেশ করে লিখেছেন ‘বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮টি নীল পদ্ম।’ ১০৮টি নীল পদ্ম না হলেও রাজীবের বাগানে বিরল জাতের পদ্মের যে দেখা মিলবে তা বলাই যায়।