
মশা। ছবি: সংগৃহীত
মশার উপদ্রব দিন দিন যেনো বেড়েই চলছে। পূর্বে বর্ষাকালে মশার উৎপাত থাকতো বেশি কিন্তু বর্তমানে যেন সারা বছর জুড়েই মশার উৎপাত। এর ফলে মশাবাহিত রোগে আক্রান্তর সংখ্যাও বাড়ছে। মশার কামড় থেকে ভনভন শব্দ, সবই যেন চরম অস্বস্তির উদ্রেক করে।
কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন মশা কেন কামড়ায়? কোন মশা বেশি কামড়ায়? বা মশা কামড়ালে ফুলে উঠে কেনো? মশা কাদের বেশি কামড়ায়? জেনে নিন মশা সম্পর্কে কিছু তথ্য:
পুরুষ মশারা কামড়ায় না। ফলে কোনও রোগ বহন করে না। মূলত স্ত্রী মশাই কামড়ায় এবং রক্ত শুষে নেয়। জানা যায়, স্ত্রী মশারা রক্ত না পেলে ডিম পারতে পারে না।
মশা কামড়ালে অনেক সময় ত্বক ফুলে ওঠে, চুলকোয়। তার নেপথ্যেও কারণ আছে। মশারা হুলের মতো প্রবোসিস দিয়ে রক্ত শুষে নয়। মশারা যখন কামড়ায়, তখন সেগুলির সালাইভা অর্থাৎ ত্বকের সঙ্গে মিশে যায়। সেই কারণে শরীরের যে জায়গায় মশা কামড়ায়, সেই অংশটি ফুলে যায়। চুলকাতে শুরু করে। অনেকের ক্ষেত্রে যদিও মশার কামড় আরও বড় সমস্যা ডেকে আনে। মশার কামড় অনেক সময় বড় রোগ ডেকে আনে। শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দয়। অনেক সময় সেই ফোলা জায়গার চুলকুনি থেকে সংক্রমণও দেখা দেয়।
মশা যাদের বেশি কামড়ায়:
- গবেষণায় জানা যাচ্ছে, নির্দিষ্ট কয়েকটি গ্রুপের রক্ত বিশেষ করে পছন্দ মশাদের। এডিস মশাদের পছন্দ O ব্লাড গ্রুপের রক্ত। কিন্তু অ্যানোফিলিসদের পছন্দ AB গ্রুপের রক্ত।
- মশারা বহুদূর থেকে কার্বন ডাই অক্সাইডের হদিশ পায়। চেহারায় যারা দেখতে বড় তাদের শরীর থেকে স্বাভাবিক ভাবেই তুলনায় বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড বেশি বেরোয় অন্যদের থেকে। তাই এদের মশা বেশি কামড়ায়। মুখ ও নাক থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড বের হয় বলেই মাথার উপর মশার ঝাঁক ঘুরতে দেখা যায়।
- মশারা বহুদূর থেকে কার্বন ডাই অক্সাইডের হদিশ পায়। চেহারায় যারা দেখতে বড় তাদের শরীর থেকে স্বাভাবিক ভাবেই তুলনায় বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড বেশি বেরোয় অন্যদের থেকে। তাই এদের মশা বেশি কামড়ায়। মুখ ও নাক থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড বের হয় বলেই মাথার উপর মশার ঝাঁক ঘুরতে দেখা যায়।
- মশারা নানা রকমের গন্ধ পায়। ঘাম থেকে নির্গত অ্যামোনিয়া, ল্যাকটিক অ্যাসিড, এর গন্ধ পায় এরা। অতিরিক্ত পরিশ্রমে যেন শরীর গরম হয় এবং ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈকি হয়। ঘামের গন্ধের উপরেও নির্ভর করে, কাকে মশা বেশি কামড়াবে। যারা ঘামে বেশি তাদের বহু দূর থেকেই সহজে হদিশ পায় মশারা।
- মশারা নানা রকমের গন্ধ পায়। ঘাম থেকে নির্গত অ্যামোনিয়া, ল্যাকটিক অ্যাসিড, এর গন্ধ পায় এরা। অতিরিক্ত পরিশ্রমে যেন শরীর গরম হয় এবং ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈকি হয়। ঘামের গন্ধের উপরেও নির্ভর করে, কাকে মশা বেশি কামড়াবে। যারা ঘামে বেশি তাদের বহু দূর থেকেই সহজে হদিশ পায় মশারা।
- গর্ভবতী মহিলাদেরও মশা বেশি কামড়ায়। ২০০০ সালে আফ্রিকায় হওয়া একটি গবেষণা বলছে, গর্ভবতী মহিলাদের দ্বিগুণ পরিমাণে মশা কামড়ায়। কারণ এদের শরীর তুলনামূলক বেশি গরম থাকে।
- গর্ভবতী মহিলাদেরও মশা বেশি কামড়ায়। ২০০০ সালে আফ্রিকায় হওয়া একটি গবেষণা বলছে, গর্ভবতী মহিলাদের দ্বিগুণ পরিমাণে মশা কামড়ায়। কারণ এদের শরীর তুলনামূলক বেশি গরম থাকে।
সূত্র- নিউজ ১৮ বাংলা