
একে অন্যের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস ও সম্মান রাখলে প্রগাঢ় হয় ভালবাসা। ছবি: সংগৃহীত
যে কোনো সম্পর্কে মনোমালিন্য, ভুল বোঝাবুঝি, পছন্দ-অপছন্দ থাকবে এটা স্বাভাবিক। তবে একে অন্যের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস ও সম্মান রাখলে সমস্যার সমাধান হয়। বলা হয়, সঙ্গীর সাথে মানিয়ে চলতে পারলেই টিকে থাকে প্রেম। বাড়ে সম্পর্কের বয়স। প্রগাঢ় হয় ভালবাসা।
কিছু বিষয়ে সচেতন থাকলে সম্পর্ক ভালো থাকে:
১. পুরুষদের নানা স্বভাব যেমন বিরক্ত করে তোলে নারীদের, তেমনই নারীদের বেশ কিছু স্বভাবে বিরক্ত হয় পুরুষরা। যেমন- কোন একটি বিষয় নিয়ে অশান্তি করে যাওয়া কিছু ক্ষেত্রে রাগারাগির পর পুরুষ সঙ্গীরা মিটমাট করে নিতে চাইলেও নারীর রাগ বশে আনতে ব্যর্থ হন। যে বিষয়টি নিয়ে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়, তা নিয়েই কথা বলে যেতে চান তারা। নারী সঙ্গীদের এই স্বভাবটি অস্বস্তিতে ফেলে পুরুষদের।
২. এক টানা কথা বলার জন্য অনুরোধ করে যাওয়া কোনো বিষয় নিয়ে চিন্তায় থাকলে খুব বেশি কথা বলতে চান না পুরুষরা। এই নিয়ম সকলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না হলেও অনেকেই এমনটা করে থাকেন। নারী সঙ্গীটি কথা বলার জন্য ক্রমাগত জোর করে গেলে তা অনেক সময় পুরুষের অস্বস্তির ভয় করতে পারে।
৩. প্রেমের বিষয়ে নারীদের চাওয়া পাওয়া একটু বেশি, অনেকটা রূপকথার মতো। আর সেই চাহিদার বোঝা অনেক সময়ে এসে পড়ে পুরুষ সঙ্গীটির কাঁধে। আর তখনই সম্পর্কে তিক্ততা বাড়তে থাকে।
৪. অনেক ক্ষেত্রেই নিজেদের পছন্দ বা অপছন্দের কথা সোজাসুজি বলতে চান না নারী। পরিবর্তে একাধিক ইঙ্গিত দিতেই পছন্দ করেন তারা। কিন্তু সেই ইঙ্গিত বুঝে না উঠতে পারলেই চাপে পড়েন তাদের সঙ্গীরা। আর সেখান থেকেই শুরু হয় সম্পর্কের ফাটল।