
ছবি: সংগৃহীত
দিনের কমে রাতের বিস্তৃতি বাড়লেও দেশের অধিকাংশ জায়গায় গরম কমেনি। গতকাল শুক্রবারও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে রাতে বা ভোরের দিকে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার খবরও পাওয়া গেছে।
এমন পরিস্থিতিতে আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, দেশে শীত পড়তে পারে ২০ ডিসেম্বরের পর। দেশের দক্ষিণ দিক থেক এখনও সামান্য বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। এই দক্ষিণা বাতাস জলীয় বাষ্প নিয়ে আসছে, যে কারণে আবহাওয়া উষ্ণ হয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আরও কিছু দিন আবহাওয়া প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। এরপর ধীরে ধীরে দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে শীতের আমেজ শুরু হবে। বিশেষত দেশের উত্তরাঞ্চলে শীতল পড়তে শুরু করবে।’
সব মিলিয়ে আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আর কয়েক দিন পরেই টের পাওয়া যেতে পারে শীতের আগমনী বার্তা। নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকেই প্রান্তিক অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় শীত অনুভূত হতে পারে।
আজ শনিবার (২ নভেম্বর) সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আরও কয়েক দিন আবহাওয়া প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এদিন সকাল ৬টায় ঢাকার বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯০ শতাংশ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও জলীয় বাষ্পের কারণে গরম অনুভূত হচ্ছে।