
সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ
বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস আবার জেগে উঠছে। থাইল্যান্ড, চীন ও ভারতে করোনার কিছু নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে, যেগুলো দ্রুত সংক্রমিত করতে পারে। আমাদের দেশেও নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্টের কারণে সংক্রমণের হার উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। আমরা অতীতে করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা দেখেছি। প্রাণহানি, অর্থনৈতিক বিপর্যয় ও শিক্ষা-স্বাস্থ্যের ক্ষতির দীর্ঘ সেই ছায়া এখনো অতিক্রম করা যায়নি। এর মধ্যেই সংক্রমণের নানা খবর আমাদের আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে।
পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে ওঠার আগেই আমাদের প্রস্তুত হতে হবে। এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে নানা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জনপরিসরে মাস্ক পরা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ নানা পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শুধু পরামর্শ দিলেই হবে নাÑএসব কার্যকর করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। বয়স্ক, শিশুসহ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের সুরক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। মাস্ক পরা, হাত ধোয়া এবং জনসমাগম এড়িয়ে চলার অভ্যাসগুলো অনেক শিথিল হয়ে পড়েছে, এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। সেই সঙ্গে, টিকা ও বুস্টার ডোজ কার্যক্রমকে জোরদার করতে হবে। যাদের এখনো বুস্টার ডোজ নেওয়া হয়নি, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে হাসপাতাল ও আইসোলেশন ইউনিটগুলো প্রস্তুত রাখতে হবে নতুন সম্ভাব্য চাপ মোকাবিলায়।
অতীতে দেখা গেছে, করোনা নিয়ে নানা ধরনের গুজব ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে মানুষকে ভীত করে তোলা ও অপ্রয়োজনীয় পদক্ষেপের দিকে এগিয়ে দেওয়ার প্রবণতা। তাই সরকার ও গণমাধ্যমের উচিত বিজ্ঞানভিত্তিক, স্পষ্ট ও সহজ ভাষায় তথ্য সরবরাহ করা, যাতে জনগণ বিভ্রান্ত না হয় এবং করণীয় সম্পর্কে সচেতন হতে পারে।
করোনা নিয়ে অবহেলা কতটা ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে, আমরা জানি। সবার সমন্বিত সতর্কতাই পারে করোনার নতুন ঢেউকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে।করোনা সংক্রমণ রোধে প্রয়োজন সমন্বিত সতর্কতা
বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস আবার জেগে উঠছে। থাইল্যান্ড, চীন ও ভারতে করোনার কিছু নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে, যেগুলো দ্রুত সংক্রমিত করতে পারে। আমাদের দেশেও নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্টের কারণে সংক্রমণের হার উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। আমরা অতীতে করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা দেখেছি। প্রাণহানি, অর্থনৈতিক বিপর্যয় ও শিক্ষা-স্বাস্থ্যের ক্ষতির দীর্ঘ সেই ছায়া এখনো অতিক্রম করা যায়নি। এর মধ্যেই সংক্রমণের নানা খবর আমাদের আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে।
পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে ওঠার আগেই আমাদের প্রস্তুত হতে হবে। এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে নানা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জনপরিসরে মাস্ক পরা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ নানা পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শুধু পরামর্শ দিলেই হবে নাÑএসব কার্যকর করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। বয়স্ক, শিশুসহ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের সুরক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। মাস্ক পরা, হাত ধোয়া এবং জনসমাগম এড়িয়ে চলার অভ্যাসগুলো অনেক শিথিল হয়ে পড়েছে, এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। সেই সঙ্গে, টিকা ও বুস্টার ডোজ কার্যক্রমকে জোরদার করতে হবে। যাদের এখনো বুস্টার ডোজ নেওয়া হয়নি, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে হাসপাতাল ও আইসোলেশন ইউনিটগুলো প্রস্তুত রাখতে হবে নতুন সম্ভাব্য চাপ মোকাবিলায়।
অতীতে দেখা গেছে, করোনা নিয়ে নানা ধরনের গুজব ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে মানুষকে ভীত করে তোলা ও অপ্রয়োজনীয় পদক্ষেপের দিকে এগিয়ে দেওয়ার প্রবণতা। তাই সরকার ও গণমাধ্যমের উচিত বিজ্ঞানভিত্তিক, স্পষ্ট ও সহজ ভাষায় তথ্য সরবরাহ করা, যাতে জনগণ বিভ্রান্ত না হয় এবং করণীয় সম্পর্কে সচেতন হতে পারে।
করোনা নিয়ে অবহেলা কতটা ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে, আমরা জানি। সবার সমন্বিত সতর্কতাই পারে করোনার নতুন ঢেউকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে।