
দৌলতপুরে পদ্মা নদীর পানি বেড়েছে। ছবি: সংগৃহীত
দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর ২৯টি পয়েন্টে পানির স্তর কমেছে। তবে ৭৬টি পয়েন্টে কমেছে। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (এফএফডব্লিউসি) গতকাল সোমবার (২০ জুন) এক বুলেটিনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই বুলেটিনে বলা হয়েছে, দেশে নদ-নদীর ১০৯টি পয়েন্টের মধ্যে চারটি পয়েন্টে পানির স্তর স্থিতিশীল রয়েছে। ১৯টি পয়েন্টে পানির স্তর বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ব্রহ্মপুত্রের নুনখাওয়া, হাতিয়া, চিলমারী ও ফুলছড়ি, যমুনার বাহাদুরাবাদ, সারিয়াকান্দি, কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ ও পোড়াবাড়ি, কুড়িগ্রামের ধরলা, গাইবান্ধার ঘাগোট, সুরমার কানাইঘাট, সিলেট ও সুনামগঞ্জ, কুশিয়ারার অমলশিদ, সচলা, খোয়াইয়ের বল্লা, পুরাতন সুরমার দিরাই এবং সোমেশ্বরীর কলমাকান্দার পানি বিপৎসীমার যথাক্রমে ২৩ সেন্টিমিটার, ১০২ সেন্টিমিটার, ৫২ সেন্টিমিটার, ৫১ সেন্টিমিটার, ৪৭ সেন্টিমিটার, ৫১ সেন্টিমিটার, ৪৩ সেন্টিমিটার, ৩৪ সেন্টিমিটার, ২০ সেন্টিমিটার, ৪৪ সেন্টিমিটার, ৩২ সেন্টিমিটার, ১১৫ সেন্টিমিটার, ৫৫ সেন্টিমিটার, ৪০ সেন্টিমিটার, ১৮৪ সেন্টিমিটার, ৬৩ সেন্টিমিটার, ১১৫ সেন্টিমিটার, ১০২ সেন্টিমিটার এবং ৯২ সেন্টিমিটারের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার (২১ জুন) সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন জেলার কয়েকটি পয়েন্টে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে ২৪২ মিলিমিটার, পরশুরামে (ফেনী) ১৭৫ মিলিমিটার, রাঙামাটিতে ১৫৫ মিলিমিটার, টেকনাফে ১৪৬ মিলিমিটার, কুমিল্লায় ১০০ মিলিমিটার, নারায়ণহাটে (চট্টগ্রামে ৯২ মিমি), বান্দরবানে ৯৫ মিলিমিটার, বান্দরবানে ৯৫ মিলিমিটার, পাঁচপুকুরিয়ায় (চট্টগ্রাম) ৯০ মিলিমিটার এবং কক্সবাজারে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।