Logo
×

Follow Us

অন্যান্য

লতাকস্তূরী

Icon

সঞ্জয় সরকার

প্রকাশ: ২২ জুন ২০২২, ১৪:২০

লতাকস্তূরী

লতাকস্তূরী। ছবি: সংগৃহীত

এ হরিণের নাভি থেকে উৎপন্ন সুগন্ধি নয়। তবে এই গাছের বীজে সুগন্ধি রয়েছে। এর ফল দেখতে অনেকটা ঢেঁড়সের মতো। পাতার আকৃতিও ঢেঁড়স গাছের পাতার ন্যায়। যার দরুন একে বনঢেঁড়সও বলা হয়ে থাকে।

এর অপর নাম মুসকদানা, কটক-কস্তূরী। এর ব্যবহার বেশ প্রাচীন। কারণ প্রাচীন চিকিৎসাবিদ সুশ্রুত রচিত সংহিতায় এর বর্ণনা রয়েছে। অযত্নে অবহেলায় ঝোপঝাড়ে বেড়ে উঠলেও লতাকস্তূরীর রয়েছে দারুণ ভেষজ গুণ। পেট ফাঁপা, শ্লেষ্মা জমে ঠান্ডা লাগায় এমনকি ইন্দ্রিয় শৈথিল্যে লতাকস্তূরীর বীজ দারুণ উপকারী।

এটি বর্ষজীবী লোমশ উদ্ভিদ। ঢেঁড়সের মতেইি হলুদ রঙের ফুল হয়, ফুলের মাঝ অংশ অনেকটা খয়েরি রঙের। কার্তিক থেকে বৈশাখ মাস পর্যন্ত এর ফুল দেখা যায়। গাছ সর্বোচ্চ ৩-৪ ফুট লম্বা হয়ে থাকে, গাছের পাতা বহুভাগে বিভক্ত। পাতার উভয় পিঠ রোমশ ও অগ্রভাগ সুচালো। এর বৈজ্ঞানিক নাম Abelmoschus moscgats. এটি ভারতবর্ষের স্থানীয় উদ্ভিদ।


লেখা ও ছবি : সঞ্জয় সরকার 

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫