
কেন এতোটা আকর্ষণীয় এ গিরিপথ? সত্যিই কি সেখানে জ্বীনেরা বসবাস করেন? এমন সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গহীন পাহাড়ের আঁকাবাঁকা, বেশ পিচ্ছিল, গভীর খাদের ঝিরি।

অন্ধকারাচ্ছন্ন, বিপদজনক সুউচ্চ পাহাড়ের কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে মেলখুমে পৌছায় দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে আসা পর্যটকরা। কিন্তু দিনে দিনে সেখানে ঘটছে নানা অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনা। প্রায়শ পর্যটকরা সেখানে আটকা পড়ছেন। হারিয়ে যাচ্ছেন।

৯৯৯ এ কল করে জানাচ্ছেন হারিয়ে যাওয়ার কথা। দীর্ঘ ৭-৮ ঘন্টা অভিযান চালিয়ে জোরারগঞ্জ থানা পুলিশকে পর্যটকদের উদ্ধার করতে হচ্ছে। আবার অনেকে সেখান থেকে ফেরার পর শরীরে জ্বীন আছর করছে। যাদের জীবনে নেমে আসছে এক দূর্বিষহ যন্ত্রণা।

এবার মেলখুম ট্রেইলে পর্যটকদের প্রবেশ সম্পূন্নরূপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে সেখানে প্রবেশ না করতে পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করতে শুরু করেছে মিরসরাই রেঞ্জ বন বিভাগের কর্মকর্তারা।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি চট্টগ্রামের মিরসরাই। এখানকার পাহাড়ে রয়েছে অসংখ্য প্রাকৃতিক ঝরনা। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ভ্রমনপিপাসু মানুষ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন। সর্বশেষ ১ বছর আগে আবিষ্কার হয় মেলখুম ট্রেইলের। উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের সোনাপাহাড়ের গহীন পাহাড়ের এ গিরিপথ নিয়ে রহস্যের যেন শেষ নেই। কি আছে সেখানে? কেন এতোটা কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয় সেখানে যেতে হয়?