Logo
×

Follow Us

ছবিঘর

উজাড় হওয়ার পথে মধুপুরের শালবন

Icon

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ১৪:০২

উজাড় হওয়ার পথে মধুপুরের শালবন

মধুপুর বনাঞ্চলের প্রাকৃতিক বন কেটে এভাবেই জবর দখল করা হচ্ছে বনভূমি। ছবিটি দোখলা রেঞ্জের হরিণধরা এলাকা থেকে তোলা।

উজাড় হওয়ার পথে মধুপুরের শালবন

স্থানীয় প্রভাবশালীদের অব্যাহত জবর দখলের ফলে ক্রমাগত সংকুচিত হচ্ছে এ বনাঞ্চল। ছবিটি দোখলা রেঞ্জের মাগীচোরাচালা এলাকা থেকে তোলা।

উজাড় হওয়ার পথে মধুপুরের শালবন

মধুপুর বনাঞ্চলে সামাজিক বনায়নের নামে অংশীদারিত্ব নিয়ে তৈরি করেছে হলুদ বাগান। ছবিটি দোখলা রেঞ্জের হরিণধরা এলাকা থেকে তোলা।

উজাড় হওয়ার পথে মধুপুরের শালবন

মধুপুর বনাঞ্চলের প্রাকৃতিক বন কেটে জবর দখল করা ভূমিতে আনারস ও পেঁপে বাগান তৈরি করা হয়েছে। ছবিটি গাছাবাড়ি রেঞ্জের আমলীতলা এলাকা থেকে তোলা।

কয়েক দশকের অব্যাহত জবর দখল সামাজিক বনায়নসহ নানা কারণে উজাড় হওয়ার পথে টাঙ্গাইলের মধুপুরের শালবন। বনবিভাগের সূত্র মতে, মধুপুর বনাঞ্চলের মোট আয়তন ৪৫ হাজার ৫৬৫ দশমিক ১৭ একর। জবর দখলকৃত বনভূমির পরিমাণ ১৪ হাজার ৮৮০ দশমিক ৯৬ একর। এছাড়া বনভূমির উপর পাকা রাস্তাসহ বিভিন্ন বসতি গড়ে ওঠায় গ্রামীণ পথ ও হাট-বাজারের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের সূত্রমতে, জবর দখলকৃত বনভূমির পরিমাণ আরও অনেক বেশি। বনভূমির অনেক এলাকা জুড়ে চাষ হচ্ছে কলা, আনারস, পেঁপে, আদা, কচু, হলুদসহ নানা জাতের ফলজ উদ্ভিদ। বর্তমানে দেখে অনুমান করা কঠিন যে কয়েক দশক আগেও এতদাঞ্চলে ছিল শাল-গজারির প্রাকৃতিক বন। এছাড়াও গহীন এ জঙ্গলে আজুকী, সিদা, কাইকা, চাপালিস, হরিতকি, বহেড়া, আম, জাম, আমলকি, হিজল, তেতুল, আমড়াসহ নানা দেশীয় প্রজাতির উদ্ভিদ। আর এসব গাছের ফল খেয়ে বন্য প্রাণীরা জীবনধারণ করত। ওই সময় জীব বৈচিত্র আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য বনভূমি ছিল মধুপুর বনাঞ্চল। এনিয়ে দেখুন আজকের ছবিঘর...

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫