Logo
×

Follow Us

ছবিঘর

লাল কাঁকড়ার রাজ্যে

Icon

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৪:১৫

লাল কাঁকড়ার রাজ্যে

মানুষহীন এ চরে মানুষের উপস্থিত টের পেলেই লাল কাঁকড়ার দল ছুটে পালিয়ে যায় এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

লাল কাঁকড়ার রাজ্যে

কুয়াকাটায় এসে যদি চরবিজয়ে না যাওয়া হয় তবে অপূর্ণতা থেকেই যাবে। চরটি পাখি ও লাল কাকঁড়ার দখলে থাকা একটি দ্বীপ, যে কোনো মানুষকে এটি মুগ্ধ করবে।

লাল কাঁকড়ার রাজ্যে

পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শহরের ডায়াবেটিক হাসপাতাল পয়েন্ট থেকে দক্ষিণ দিকে কলাতলী পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার সৈকত এলাকায় পর্যটকসহ মানুষের সমাগম থাকে। উখিয়া, ইনানী ও টেকনাফ সৈকতের আরও ছয় কিলোমিটারজুড়ে লোকসমাগম থাকে।

লাল কাঁকড়ার রাজ্যে

এই ১১ কিলোমিটারের বাইরে অরক্ষিত আরও ১০৯ কিলোমিটার সৈকত রয়েছে।

লাল কাঁকড়ার রাজ্যে

স্থানীয় পরিবেশবাদীরা মনে করেন, এই বিশাল সৈকত অঞ্চলকে কাঁকড়া, কচ্ছপসহ অন্যান্য প্রাণীর জন্য সংরক্ষিত অঞ্চল ঘোষণা করা হলে এই সৈকতকে প্রাণীর জন্য নিরাপদ অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

পটুয়াখালীর সাগরকন্যা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব কোণে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা ‘চর বিজয়’। প্রায় ১০ বর্গ কিলোমিটারের এই দ্বীপটিতে এখনো কোনো জনবসতি গড়ে ওঠেনি, কিংবা নেই কোনো গাছপালা। বর্ষার ছয় মাস পানিতে ডুবে থাকে এ চরটি আবার শীতের মৌসুমে ধু-ধু বালুচর। জনবসতিহীন দ্বীপটি লাল কাঁকড়ার অভয়াশ্রম।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫