বড়দিনের উৎসবকে ঘিরে রঙিন ক্রিসমাস ট্রি, জিঞ্জার ব্রেড হাউজসহ রঙিন কাগজ, জরি ও ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশের খ্রিস্টান ধর্মানুসারীরাও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভির্য্য ও আচারাদি, আনন্দ-উৎসব এবং প্রার্থনার মধ্যদিয়ে ‘শুভ বড়দিন’ উদযাপন করবেন।
বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশের গির্জাগুলো সাজানো হবে বর্ণিল সাজে।
খ্রিস্ট ধর্মালম্বীদের বিশ্বাস, সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করতে প্রভু যিশুর এ ধরায় আগমন ঘটে।
যিশুর জন্মের বহু বছর পর থেকে খ্রিস্টানরা এ দিনটিকে আনন্দ ও মুক্তির দিন হিসেবে পালন করতে শুরু করেন। ৪৪০ সালে পোপ এ দিবসকে স্বীকৃতি দেন। তবে উৎসবটি জনপ্রিয়তা পায় মধ্যযুগে। সে সময় এর নাম হয় ‘ক্রিসমাস ডে’।
২৫ ডিসেম্বর খ্রিস্টানদের সবথেকে বড় ধর্মীয় উৎসব ‘বড়দিন’। এদিন খ্রিস্টধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিস্ট পবিত্র নগরী বেথেলহেমে জন্মগ্রহণ করেন। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ঈশ্বরের বাণী মানুষদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এবং মানব সমাজকে ঈশ্বরের কৃপায় নিয়ে আসতে জন্ম হয় যিশু খ্রিস্টের। মানব জাতিকে পাপ মুক্ত করা এবং সঠিক পথে পরিচালনা করাই ছিল খ্রিস্টের মূল উদ্দেশ্য। ছবিগুলো যশোর শহরের মুজিব সড়কস্থ স্পার্ক গয়ির শো-রুম থেকে তোলা...