
ঘূর্ণিঝড় আমফানের কারণে বন্দর ও কর্ণফুলী নদীর মোহনা এলাকা থেকে জাহাজগুলোকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নোঙ্গর করা হয়। ছবিটি চট্টগ্রামের কর্ণফূলী সেতু থেকে তোলা। ছবি:স্টার মেইল

ঘূর্ণিঝড় আমফানের প্রভাবে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র উপকলীয় এলাকা জেলেদের তাদের নৌকাগুলো নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসতে দেখা যায়। ছবি:স্টার মেইল

ঘূর্ণিঝড় আমফানের প্রভাবে সমুদ্র উত্তাল। ছবিটি চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র উপকলীয় এলাকা থেকে তোলা। ছবি:স্টার মেইল

ভোলার ২১টি চরের তিন লাখ বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে এনেছে জেলা প্রশাসন। জেলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচর থেকে ৫০টি ট্রলারযোগে প্রায় ১০ হাজার মানুষকে চরফ্যাশনের আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হয়েছে। ছবি:স্টার মেইল

সুপার সাইক্লোন আমফানের প্রভাবে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। এর ফলে গভীর সমুদ্র থেকে মাছধরা ট্রলারগুলো নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরে আসছে। ছবি: স্টার মেইল

বাগেরহাটের মোংলা সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করা হয়েছে। এর আগে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত জারির পর মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব এলার্ট থ্রি জারি করে। বন্দরে ১০টি বিদেশি জাহাজ নিরাপদে সরিয়ে রাখা হয়েছে। বন্দরের নিজস্ব নৌযানগুলো নিরাপদে রাখার পাশাপাশি পশুর চ্যানেলের সব নৌযানকে অন্যত্র নিরাপদে রাখার জন্য বলা হয়েছে। ছবি: স্টার মেইল

ভোলার বিচ্ছিন্ন চর ও নদীর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে সিপিপি সদস্যদের মাইকিং। ছবি: স্টার মেইল
সুপার সাইক্লোন আমফান বাংলাদেশ উপকূলের ৩৪৫ কিলোমিটারের মধ্যে চলে আসার পর দেশের সব সমুদ্রবন্দরকে ‘মহাবিপদ সংকেত’ দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর।
মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে আগেই ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এখন চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।