
ঘূর্ণিঝড় আমফানের তাণ্ডবে সাতক্ষীরার সাতটি উপজেলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। শ্যামনগর, কালীগঞ্জ, আশাশুনি ও সদর উপজেলার ২৫ স্থানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বাঁধ ভেঙে ৫০টি গ্রাম প্রাবিত হয়েছে। বেসে গেছে সহস্রাধিক চিংড়ি ঘের। ছবিটি বৃহস্পতিবার শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর এলাকা থেকে তোলা। ছবি: স্টার মেইল

ঘূর্ণিঝড় আমফানের তাণ্ডবে সাতক্ষীরার সাতটি উপজেলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। শ্যামনগর, কালীগঞ্জ, আশাশুনি ও সদর উপজেলার ২৫ স্থানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বাঁধ ভেঙে ৫০টি গ্রাম প্রাবিত হয়েছে। বেসে গেছে সহস্রাধিক চিংড়ি ঘের। ছবিটি বৃহস্পতিবার শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর এলাকা থেকে তোলা। ছবি: স্টার মেইল

ঘূর্ণিঝড় আমপানের তাণ্ডবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরপাতিলা এলাকায় বিধ্বস্ত বাড়িঘর। ছবি: স্টার মেইল

জলোচ্ছ্বাসে পটুয়াখালীর ৮ কিমি বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ছবিটি সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের বলইকাঠি গ্রাম থেকে তোলা। ছবি: স্টার মেইল

চুয়াডাঙ্গায় ভেঙে পড়েছে গাছপালা ও কাঁচা বাড়িঘর, ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে ফসলের। বহু পানের বরজ ভেঙে গেছে। ছবি: স্টার মেইল

বাগেরহাটের মোংলায় পশুর নদে ডুবে গেছে একটি টুরিস্ট লঞ্চ। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। ছবি: স্টার মেইল

ঘূর্ণিঝড় আমফানের তাণ্ডবে মোংলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বহু কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ছবি: স্টার মেইল

ঘূর্ণিঝড় আমফানের তাণ্ডবের পর মোংলার পশুর নদের পশ্চিম পাড়ের বানিয়াশান্তা এলাকা। ছবি: স্টার মেইল

রাজশাহীর অন্তত ১২ থেকে ১৫ শতাংশ আম গাছ থেকে ঝরে পড়েছে। এতে কোটি টাকার উপরে ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ছবি: স্টার মেইল

ঝিনাইদহেও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে অনেক নিচু জমি। ছবিটি সদর উপজেলার বিষয়খালী এলাকা থেকে তোলা। ছবি: স্টার মেইল

সড়কে ভেঙে পড়েছে গাছ। ছবিটি খুলনার বটিয়াঘাটা থেকে তোলা। ছবি: স্টার মেইল

ঘূর্ণিঝড় আমফানের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড যশোর। এমন ঝড় এর আগে দেখেনি এ জেলার মানুষ। বিভিন্ন সড়কে গাছ ভেঙে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় অনেক জায়গায়। ছবি: স্টার মেইল
ঘূর্ণিঝড় আমফানের কারণে দেশের ২৬ জেলায় এই পর্যন্ত প্রায় এক হাজার ১০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী, ও বরগুনা।