
ব্রিটেনে করোনা পরিস্থিতি আবার খারাপের দিকে। এ পর্যন্ত আট লাখ ৯৪ হাজারেরও বেশি মানুষ সংক্রমিত আর ৪৫ হাজারের করোনায় মৃত্যু হলেও গত দুই মাসে সংক্রমণ বেশ কমেছিল। কিন্তু আবার দিনে শতাধিক মৃত্যু আর প্রায় ২১ হাজার মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে দেশটিতে। এই পরিস্থিতিতেই লন্ডনে লকডাউনবিরোধী বিক্ষোভ। ছবি: রয়টার্স

লন্ডনে লকডাউনবিরোধী বিক্ষোভে এক বিক্ষোভকারীর প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করো না, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই তা করবে।’ছবি: রয়টার্স

লন্ডনে এক বিক্ষোভকারীর প্ল্যাকার্ডে লেখা, আমাদের ভ্যাকসিনেশনের দরকার নেই৷ আমাদের জোরপূর্বক নিয়ন্ত্রণের দরকার নেই। ছবি: রয়টার্স

ইতালিতেও চলছে লকডাউনবিরোধী বিক্ষোভ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের শুরুতে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানার নির্দেশ আসতেই রোম নগরীতে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন লকডাউনবিরোধী বিক্ষোভকারীরা। ছবি: রয়টার্স

রোমের মতো নেপলসেও হয়েছে লকডাউনবিরোধী বিক্ষোভ। করোনা সংক্রমণ আবার আশঙ্কাজনক হারে বাড়তে শুরু করলেও নেপলসের দোকান মালিকেরা লকডাউন মানতে নারাজ। তাই তারাও প্রতিবাদে নেমেছেন রাস্তায়। ছবি: রয়টার্স

ইতালির তুরিন শহরেও লোকজন আগুন ধরিয়ে দিয়ে লকডাউনবিরোধী বিক্ষোভ করে। ছবি: রয়টার্স

শহরটিতে বিক্ষোভের সময় দোকানে ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। ছবি: রয়টার্স
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের জন্য লকডাউনের আওতায় নিতে হচ্ছে অনেক শহরকে।
কিন্তু অনেকেই স্বাস্থ্যঝুঁকিকে গুরুত্ব না দিয়ে নেমে পড়ছেন লকডাউনবিরোধী বিক্ষোভে।