
১৯৮৬ মেক্সিকো বিশ্বকাপে পশ্চিম জার্মানিকে ৩-২ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্ব জয় করেছিল আর্জেন্টিনা। বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে ম্যারাডোনার উচ্ছ্বাস। ছবি: রয়টার্স

৮৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ছয়জনকে কাটিয়ে ম্যারাডোনার সেই বিখ্যাত গোলের মুহূর্ত। ম্যাচটি ২-১ গোলে জেতে আর্জেন্টিনা। ওই ম্যাচেই সেই আলোচিত-সমালোচিত ‘হ্যান্ড অব গড’ গোলটি করেন তিনি। ছবি: রয়টার্স

৬১তম কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ম্যারাডোনাকে নিয়ে নির্মিত তথ্যচিত্র ‘Maradona by Kusturica’ প্রদর্শনীতে ফুটবল কিংবদন্তি। ছবি: রয়টার্স

৮ নভেম্বর ১৯৮৯ সালে বুয়েন্স আইরেসে নিজের বিয়ের অনুষ্ঠানে স্ত্রী ক্লাওদিয়া ভিয়াফানে ও মা দালমার সাথে ম্যারাডোনা।

দুই মেয়ে গিয়ান্নিনা দিনোরা, দিলমা নিরা ও স্ত্রী ক্লাওদিয়া ভিয়াফানের সাথে ম্যারাডোনা।

১৯৯৫ সালের ১৪ মে ব্রাজিলের রিও দে জেনেরিওতে এক অনুষ্ঠানে পেলে ও ম্যারাডোনা।

কিউবার প্রেসিডেন্ট ফিদেল ক্যাস্ত্রোর সাথে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে ম্যারাডোনা।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভেনেজুয়েলার রাজধানী কারাকাসে দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সাথে সাক্ষাৎ করেন ম্যারাডোনা।

২০১৮ বিশ্বকাপ ড্র অনুষ্ঠানের আগে স্বাগতিক দেশ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে দুই ফুটবল কিংবদন্তি পেলে ও ম্যারাডোনা।

২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে জয়ের পর লিওনেল মেসিকে জড়িয়ে ধরেন কোচ ম্যারাডোনা।
অসামান্য, কিংবদন্তি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ দুই ফুটবলারের একজন, বিরলতম প্রতিভা, সদা বিতর্কিত। ফুটবল আকাশে এমন চরিত্রের উদয় খুব কমই দেখা গিয়েছে। দিয়াগো ম্যারাডোনাকে এভাবেই হয়তো ক্রীড়া দুনিয়া মনে রাখবে।
আর্জেন্টিনার বুয়েনস আইরেসে ৬০ বছর আগে জন্ম। শৈশবের দারিদ্রের অভিশাপ কাটিয়ে কিংবদন্তি হয়ে উঠেছিলেন দিয়াগো আর্মান্দো ম্যারাডোনা।
তার চিরবিদায়ে অবসান সবকিছুর, রেখে গেছেন অসংখ্য স্মৃতি। ছবিতে তার জীবনের নানা অধ্যায়।