
জেটি থেকে দ্বীপে প্রবেশের পথ। ছবি: শেখ আব্দুল্লাহ আল নোমান

সেন্টমার্টিন বাজারে সামুদ্রিক মাছের পসরা। ছবি: শেখ আব্দুল্লাহ আল নোমান

ছেড়া দ্বীপে যাওয়ার পথে। ছবি: শেখ আব্দুল্লাহ আল নোমান

প্রবালের প্রাচুর্য আর স্বচ্ছ নীল পানিতে পরিপূর্ণ ছেড়া দ্বীপ। ছবি: শেখ আব্দুল্লাহ আল নোমান

প্রকৃতির লীলাভূমি সেন্টমার্টিন দ্বীপের সামনের অংশ। ছবি: শেখ আব্দুল্লাহ আল নোমান
বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণে একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনের অবস্থান। কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার জেটি ঘাট থেকে জাহাজে অথবা ট্রলারে চড়ে যেতে পারবেন প্রকৃতির লীলাভূমি নারিকেল জিঞ্জিরার কোলে।
সেন্টমার্টিন গেলেন অথচ ছেড়া দ্বীপে যাবেন না, এমনটা নিশ্চয় কেউ চায় না। সেন্টমার্টিন জেটি থেকে ট্রলারে চড়ে অথবা সাইকেল কিংবা পায়ে হেঁটেও যাওয়া যায় ছেড়া দ্বীপে। পৌঁছামাত্রই অনুভব করবেন- ছেড়াদিয়া যেনো প্রকৃতির আদুরে কন্যা। প্রবালের প্রাচুর্যতা আর স্বচ্ছ পানির ধারা সহজেই ছড়ায় মুগ্ধতা।
সেখান থেকে ফিরে এসে উপভোগ করতে পারবেন সূর্যাস্ত। আর চাঁদনী রাতে সেন্টমার্টিন যেন এক নৈসর্গিক রূপে সজ্জিত হয়। ঢেউয়ের শব্দ আর চাঁদের আলোর প্রতিচ্ছবিতে পূর্ণতা পাবে আপনার ভ্রমণ।